অভ্যাস পরিবর্তন করার উপায়
|

অভ্যাস পরিবর্তন করার উপায় (৭টি কার্যকর পদ্ধতি)

অভ্যাস এমন একটি বিষয় যা আমাদের প্রতিদিনের কাজকর্ম কে প্রভাবিত করে। ভালো অভ্যাস আমাদের উন্নতির দিকে নিয়ে যায়, আর খারাপ অভ্যাস আমাদের পিছিয়ে দেয়। আপনার জীবনে পরিবর্তন আনতে চান তাহলে সবার আগে নিজের অভ্যাস গুলোকে পরিবর্তন করতে হবে।

পরিবর্তন আনা জুরুরি। যদি পিছিয়ে থাকেন তাহলে সামনে আগানোর জন্য পরিবর্তন আনা জরুরী। আপনি যে অভ্যাস গঠন করবেন সেটাই আপনার জীবন পরিবর্তন করতে সাহায্য করবে। আপনি যদি মাদকাসক্ত হন,আপনি চাচ্ছেন এইখানে থেকে ফিরে আসতে তাহলে আপনার থেকে অনেক কিছু পরিবর্তন করতে হবে।আপনি যদি দেরী করে ঘুম থেকে ওঠেন তাহলে এটার পরিবর্তন করা উচিৎ।

এই ব্লগ পোস্টে আমরা জানবো কীভাবে অভ্যাস পরিবর্তন করার উপায় খুঁজতে হয় এবং সেই সাথে কিছু বাস্তব সম্মত উপায় নিয়ে আলোচনা করবো।

অভ্যাস কেন পরিবর্তন করতে হয়?

অনেক সময় আমাদের জীবনের লক্ষ্য অর্জনের পথে খারাপ অভ্যাসগুলো বাধা সৃষ্টি করে।নিজের খারাপ অভ্যাস পরিবর্তন না করলে তাহলে এটা আপনাকে অতিষ্ট করে ফেলবে।

আমাদের পরিবর্তন আনা উচিৎ আপনি খারাপ স্থানে বা খারাপ জায়গায় থাকি তাহলে।

সফলতা পেতে চান তাহলে ভালো অভ্যাস গড়ে তোলা বিকল্প নাই। একজন ছাত্র ভালো রেজাল্ট করে তাঁর অভ্যাসের জন্য। ছাত্রটি হয়তো পড়াশোনায় ভালো তবে সে যদি পড়াশোনা করার জন্য ভালো রুটিন এর সাথে ভালো একটা অভ্যাস গঠন না করলে ভালো রেজাল্ট কখনো করতে পারতো না।

ভালো অভ্যাসের জন্য ভালো একটা রেজাল্ট করতে সক্ষম হয়েছে, আমরা A+ টা দেখি কিন্তু A+ এর পিছনে গল্পটা দেখি না। একজন ছাত্র A+ এর পাশাপাশি যত ত্যাগ, যত কষ্ট শিকার করে সেটা বলার মতো না।

অভ্যাস অর্থ কি? অভ্যাস হল মানুষের প্রতিদিনের আচরণের এমন একটি ধারাবাহিকতা যা বারবার পুনরাবৃত্তি হওয়ার ফলে স্বাভাবিক হয়ে যায়। আমরা সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখ ধোয়ে থাকি কিংবা রাতে ঘুমানোর আগে মোবাইল ঘাটাঘাটি করে থাকি এগুলো সবই অভ্যাসের কারণে হয়ে থাকে।

আপনি একটা ব্যাবসা শুরু করতে চাচ্ছেন, তাহলে আপনাকে ঔই ব্যাবসার জন্য সমস্ত উপকরণ এবং ভালো অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। একটা ডেইলি অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে তাহলে আপনার ব্যাবসাটা ভালো হবে।

অভ্যাস এমন একটি জিনিস যেটা পরিবর্তন আনে আপনার খাবারের, আপনার ঘুমে, আপনার ব্যায়ামে, আপনার মাইন্ডসেটে ইত্যাদি।

একটা ঘটনা মনে পড়ে গেলো আমার এক বন্ধুর, সে বই পড়তো না। তাঁকে বই পড়তে বললে সে বলে আমার বই পড়তে ভালো লাগে না। আমি চিন্তা করলাম তাকে কিছু বই পড়ার জন্য টাস্ক দি তাহলে সেই বই পড়ার মজাটা পেলে আর কিছু ভালো লাগবে না আর।

তাঁকে কিছু বই উপহার হিসাবে দিলাম, বই গুলো হলো, You can win, The Alchemist আরেকটা মনে হয় Atomics Habits এই বইগুলো দিয়েছিলাম।

কিছু টাস্ক দিয়েছিলাম সেটা হলো প্রথমে বলেছিলাম You Can win বইটা শেষ করতে পারলে আমরা কোথাও ঘুরতে যাবো ভ্রমণ খরচ কিন্তু আমার, আসলে ওঁকে ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কোনো ইচ্ছা ছিলো না জাস্ট একটু দুষ্টামি মধ্যে বলা।

তাকে বলেছি ডেইলি ৫ পৃষ্ঠা করে পড়লে দেখবি প্রতি সপ্তাহে ৩৫ পৃষ্ঠা বই পড়া হয়েছে। যে বলা সে কাজ, সে ডেইলি ৫ পৃষ্ঠা করে করে পড়তে পড়তে একসময় এসে ১০ পৃষ্ঠা করে পড়তে শুরু করেছে দেড় মাসে মনে হয় ওই তিনটা বই শেষ করে ফেলেছে।

বলে রাখা ভালো সে ইতিমধ্যেই ভুলে গেছে আমরা ঘুরতে যাবো কোথাও। তার বই পড়া জার্নিটা এভাবেই শুরু হলো।আপনি একটা অভ্যাস দিয়ে শুরু করুন দেখবেন অনেক কিছু পরিবর্তন চলে আসবে অনায়াসে আপনি ভাবতেই পারবেন না।

অভ্যাস মানুষের দাস—এটা কি সত্য?

হ্যা! এটা সত্যি যে, অভ্যাস একবার গড়ে উঠলে তা আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে থাকে। আপনি যেকোনো কাজের অভ্যাসে অভ্যস্ত হয়ে গেলে, মনের অজান্তেই তা করে ফেলবেন।

আপনি যদি খারাপ অভ্যাসের দাস হয়ে পড়েন, তাহলে সেটা আপনাকে ক্ষতির দিকে নিয়ে যাবে।

ঠিক ভালো অভ্যাস আপনাকে সফলতার পথে নিয়ে যাবে। কোন মানুষ অভ্যাস নিয়ে জন্ম নেই না, থাকে অভ্যাস তৈরী করে নিতে হয়।

আরও পড়ুন:

সফলতা কি? মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির ভিতরে লুকিয়ে থাকে সফলতা

অভ্যাসের জন্য প্রয়োজন আপনার মনকে শক্ত এবং ধৈর্য সাথে মানিয়ে নেওয়া। একজন আর্মির সৈনিক কখনো যুদ্ধের ময়দান থেকে পালিয়ে আসে না। সে সৈনিক জানে যুদ্ধে গেলে তার মরণ হতে পারে এটা জেনেই সে যুদ্ধ জন্য তৈরী হয়।একজন সৈনিককে এইভাবেই তৈরি করা হয়।

আপনি নিজেকে একজন সৈনিক হিসাবে তৈরি করুন মনে রাখবেন নিজেকে অভ্যাসের সাথে মানাতে হবে তাহলে আপনি পরিক্ষিত একজন ব্যাক্তি হিসাব গড়ে ওঠবেন।

৭টি অভ্যাস পরিবর্তন করার উপায়অভ্যাস পরিবর্তন করার উপায়অভ্যাস পরিবর্তন করার উপায়

এই পরিবর্তন গুলো ভালো মতো করতে পারলে আপনি যেকোনো অভ্যাস সহজে পরিবর্তন করতে পারবেন।মানুষ অভ্যাসের দাস, মানুষ অভ্যাসের জন্য তৈরি হয়।

নিজের মধ্যে খারাপ অভ্যাসকে বাসা বাধতে দিবেন না। নিচে দেওয়া অভ্যাসগুলো লক্ষ্য করুণ এবং ফলো করুন দেখবেন আপনি অভ্যাস পরিবর্তন হতে অনেক সাহায্য করবে।

আরও পড়ুন

হতাশা থেকে মুক্তির উপায়:নতুন ভাবে জীবন শুরু করার কৌশল

জীবন বদলে দেওয়ার মতো মোটিভেশনাল ছোট গল্প

৫ টি সফল মানুষের অভ্যাস

লক্ষ্য নির্ধারণ করা:

কোন অভ্যাস পরিবর্তন করতে চান সেটি সুনির্দিষ্টভাবে ঠিক করুন। অস্পষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাজ করলে সফল হওয়া অসম্ভব। মনে করুন আপনি আগামি ২ সপ্তাহে ৫০০ পৃষ্ঠার একটা বই শেষ করবেন তাহলে আপনাকে ১৪ দিন হিসাব করে আপনার পরিকল্পনা সাজাতে হবে। মনে করুণ এই পরিকল্পনার আমি করলাম তাহলে আমি এই সব কাজ গুলো করতাম।

আমি কয়েকটি টাস্কে এইটি শেষ করবো। ১ দিন সকালে ৫ পৃষ্ঠা এবং রাতে ৭ পৃষ্ঠা ২ দিন সকালে ৬ পৃষ্ঠা রাতে ৯ পৃষ্ঠা ৩য় দিন সকলে ১০ পৃষ্ঠা রাতে ১৫ পৃষ্ঠা এইভাবেই ৩ দিনে আমার টুটাল ৫২ পৃষ্ঠা শেষ করে ফেলতাম।

এই বার আসবো ২ টাস্কে ৪র্থ দিনে সকালে ১২ পৃষ্ঠা রাতে ১৮ পৃষ্ঠা, ৫ম দিনে সকালে ১৫ রাতে ১৮ এর পরের দিনে সকালে ১৫ রাতে ২০ ৭ম দিনে সকালে ২০ রাতে ২০ টুটাল হলো আমার ১৩৭ পৃষ্ঠা শুধু ৪ দিনে। প্রথম ৩ দিনে হলো ৫২ এর পরের ৪ দিনে আসলো ১৩৭ পৃষ্ঠা।

এর পর ৮ম দিনে শুরু করতাম সকালে ২০ রাতে ২৫, ৯ম দিনে শুরু করতাম সকালে ২০ রাতে ২৫ এবং ১০ম দিনে শুরু করতাম সকালে ২৫ রাতে ২০। এই ভাবে ১৪ দিনের ভিতরে ৫০০ পৃষ্ঠার বইটা আমি শেষ করতাম। আসলে এমন টাস্ক নিয়ে অনেক বই নিজেই শেষ করেছি অন্য ভাবে। আপনাদেরকে জাস্ট কয়েক নমুনা শেয়ার করলাম টাস্কের।

ছোট ছোট পদক্ষেপ:

কোন কিছু পরিবর্তন করতে চাইলে একদম ছোট ছোট পদক্ষেপ নিয়ে শুরু করা জুরুরি। বড় কোন ধরনের পরিবর্তন আনবেন না এটা আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর বয়ে আনবে।

বড় পরিবর্তন আনতে গেলে আপনি কখনো সফল হবেন না।বড় পরিবর্তনের চেষ্টা করলে তা ব্যর্থ হতে পারে। তাই ছোট ছোট পদক্ষেপে অভ্যাস পরিবর্তন করা সহজ।

মনে করেন আপনি বই পড়তে অভ্যাস্ত না। আপনি ৫০০ পৃষ্ঠা বইটি ১৪ দিনে শেষ না করে আপনি ১ মাস সময় নিয়ে শেষ করুন। দেখবেন আপনি সফল হবেন, প্রথম অবস্থায় একটু কষ্ট হবে আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে যাবে।

কখনে বড় ধরণের টাস্ক নিবেন না।বড় ধরনের টাস্ক আমাদের জন্য ভালো না।ছোটো থেকে শুরু করুন এটা আপনাকে বড় সফলতা বয়ে আনবে।

পর্যবেক্ষণ করুন:

নিজের অভ্যাসগুলো বুঝতে হলে আপনাকে আগের অভ্যাস গুলো লিখতে হবে।আগের যতগুলো ভালো বা খারাপ অভ্যাস আছে সেগুলো আপনার খাতায় কিংবা মেবাইলের নোট করে রাখুন।

তারপর এই অভ্যাস গুলো আপনাকে পরিবর্তন করতে সাহায্যে করবে এবং আপনি তখনই বুঝতে পারবেন কোথায় আপনার পরিবর্তন করা প্রয়োজন। নিজেকে সবসময়ই মোটিভেট রাখতে হবে।নিজেই মোটিভেট থাকলে সব কিছু করা সম্ভব।

ইচ্ছাশক্তি তৈরী করা:

কোন কিছু করতে হলে ইচ্ছা শক্তি হলো সবচেয়ে বড় ফেক্টর।এই ইচ্ছাশক্তির কারণে মানুষ সফল হতে পারে।ইচ্ছা শক্তু কি করে বাড়াবেন সেটা আপনার ওপর নির্ভর করে।

মনে করুন আপনি রেগুলার সকাল ১০-১১ টার দিকে আপনার ঘুম থেকে ওঠেন। আপনি চাচ্ছেন এখন থেকে এটা আমি সকাল ৭-৮ টার মধ্যে ওঠতে। এটা হলো আপনার ইচ্ছাশক্তি। আপনি পারবেন তবে এটা আপনার জন্য ভালো হবে না।

আপনাকে আস্তে আস্তে এটার পরিবর্তন এর দিকে যেতে হবে।তাহলে আপনি সফল ভাবে আপনার ইচ্ছা শক্তিকে কাজে লাগাতে পারবেন।

ইচ্ছাশক্তি কি? কথায় আছে ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়। আপনার মনের মধ্যে ইচ্ছা থাকলে আপনি এভারেস্টের ও জয় করতে পারবেন কারণ আপনার আছে অদ্ভুত সাহস এবং কুটোর পরিশ্রম এর ফল।ইচ্ছাশক্তি বাড়ানোর জন্য নিয়মিত অনুশীলন এবং নিজেকে অনুপ্রাণিত করা জরুরি। নিজের মনকে মনে করিয়ে দিন আপনি এই পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন।

পরিবেশ বদলান:

গাছ লাগান পরিবেশে বাঁচান। পরিবেশ হলো জৈববৈচিত্র এর মূল কারিগর। পরিবেশে পরিবর্তন এর ফলে নিজেকে পরিবর্তন এর ছোঁয়ায় নিয়ে যাওয়া।আপনার পরিবর্তন অনেকটা নির্ভর করে আপনার পরিবেশ এর ওপর।

পরিবেশ পরিবর্তন বলতে আপনার বাড়িঘর পরিবর্তন করা না। আপনি যে টেবিল বসে কাজ করেন সেগুলো কে সাজিয়ে রাখুন, এবং খাবারের তালিকা পরিবর্তন করুন, ঘুমানোর আগের পরিবেশ পরিবর্তন করুণ, আগে যা যা করতেন সেটাকে পরিবর্তন করুন।

পরিবেশ আমাদের অভ্যাস গঠনে ভূমিকা রাখে। তাই নতুন অভ্যাস গড়তে হলে পরিবেশ পরিবর্তন করা প্রয়োজন। মন চাইলে ঘুরে আসতে পারেন দূরে কোন এক জায়গা থেকে।

নেতিবাচক চিন্তা দূর করুন:

নেতিবাচক চিন্তা অভ্যাস পরিবর্তনে বাধা সৃষ্টি করে। সবসময় পজিটিভ মাইন্ডসেট নিয়ে ভাবতে থাকুন পজিটিভ মাইন্ডসেট আপনাকে উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

সবসময় ভালো এবং ইতিবাচক মানুষের সাথে চলাফেরা করা উচিৎ। ইতিবাচক মানুষ আপনাকে সবসময় ভালো পরামর্শ এবং ভালো দিক সম্পর্কে আলোচনা করবে।ভালোর সাথে ভালো হয় খারাপ এর সাথে কিন্তু খারাপ হয়।

ধৈর্য ধারণ করা:

খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করতে গিয়ে একাকিত্ব অনুভব করতে পারেন। যদি শূন্যতা অনুভব করেন তাহলে নিজেকে ধৈর্যের বাঁধ দিয়ে দিন। ধৈর্য সাহায্যে ভালো অভ্যাস গড়ে তুলুন, যা আপনার সময় ও মানসিকতা পূরণ করবে।

অভ্যাস পরিবর্তন করতে সময় লাগতে পারে। ধৈর্য ধরে আপনার লক্ষ্য বজায় রাখুন এবং ধীরে ধীরে পরিবর্তন আসতে দিন।

অভ্যাস পরিবর্তন করা সময়সাপেক্ষ হলেও অসম্ভব কিছু নয়। ধৈর্য, ইচ্ছাশক্তি এবং সঠিক পরিকল্পনা থাকলে আপনি যেকোনো অভ্যাস বদলাতে পারবেন। একজন মানুষের লক্ষ্য ঠিক থাকলে সে অনেক দূরে এগিয়ে যেতে পারে।ছোট ছোট কাজে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যান, এবং ইতিবাচক মানসিকতা বজায় রাখুন। আপনি সফল হবেন।

অভ্যাস পরিবর্তন করতে কতদিন সময় লাগে?

হুট করে চাইলে অভ্যাস পরিবর্তন করা যায় না। পরিবর্তন এর জন্য কিছু সময় প্রয়োজন। আমেরিকার এক গবেষণায় দেখা গেছে, কোনো অভ্যাস পরিবর্তন করতে সাধারণত ২১ দিন থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
এটা কিন্তু সবার ক্ষেত্রে হয় না, অনেকর ক্ষেত্রে এটি ভিন্নতা হতে পারে। এই পার্থক্যটি নির্ভর করে অভ্যাসের জটিলতা এবং ব্যক্তির মানসিক দৃঢ়তার উপর। নতুন অভ্যাস গড়তে ধৈর্য ধরে চেষ্টা করতে হবে। অনেক মানুষের ৬ মাসের ওপর সময় লাগতে পারে।

বাজে অভ্যাস কেন জন্ম নেয়?

বাজে অভ্যাসের জন্ম নেয় সাধারণত মানসিক চাপ, অলসতা, এবং ইচ্ছাশক্তির অভাবে। অনেক সময় আমরা কাজের চাপ থেকে মুক্তি পেতে বা মন খারাপ হলে খারাপ অভ্যাসের দিকে ঝুঁকে যাই। এগুলো অল্প অল্প করে গড়ে উঠে এবং পরে তা বাদ দেওয়া কঠিন হয়ে যায়।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *