ইতিবাচক অর্থ কি
|

ইতিবাচক অর্থ কি: কিভাবে ইতিবাচক আত্নমর্যাদাবোধ গড়ে তোলা যায়

ইতিবাচক অর্থ কি?ইতিবাচক মানে হ্যা বাচক বা ভালো বিষয়কে বোঝায়। আর নেতিবাচক মানে না বাচক বা খারাপ বিষয়কে বোঝানো হয়।নিজের ভিতরে ইতিবাচক আত্নমর্যাদাবোধ গড়ে তুলতে হলে মানুষের জন্য এমন কিছু কাজ করে দিতে হবে যার মূল্য কেউ টাকা বা জিনিসের মাধ্যমে দিতে পারবে না।

উদাহরণ হিসাবে ধরতে পারি, পথশিশুদের কে আপনার সাধ্য মতো শিক্ষার ব্যবস্থা করে দিতে পারেন। এর মূল্য কোন টাকা বা জিনিস দিয়ে পরিশোধ করা যাবে না। মানুষের ভিতরে নেতিবাচক মনোভাব না থাকলে ইতিবাচক মনোভাবসম্পন্ন বলে গণনা করা যাবে না।

“শিক্ষা যদি দুমূর্ল্য মনে হয় তবে অজ্ঞতাই বাঞ্ছনীয়।শিক্ষা ইতিবাচক হলে চিন্তাধারাও ইতিবাচক হবে

নিজের সম্বন্ধে নিজের ধারণা পাল্টান, নিজেই নিজের দায়িত্ব নিতে শিখেন। আমাদের সবচেয়ে বড় ভুল হচ্ছে আমরা নিজেকে অন্যর মধ্যে খুঁজতে চাই বা খুঁজে থাকি।আমরা নিজেকে বুঝতে চাই না, নিজের ভিতরে যে মানুষটি লুকিয়ে আছে তাঁকে বুঝতে চাই না বা বুঝিনা।নিজেকে সহজভাবে তুলে ধরা একটা শিক্ষার ব্যাপার। পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো নিজেকে উপস্থাপন করা

প্রতিটি মানুষ নিজের অন্তরের খবর জানেন বুঝেন কিন্তু সব মানুষ তার ভিতরে লুকিয়ে থাকা সত্যকে প্রকাশ করে তার আলোকে নিজেকে মূল্যায়ন করে না। যে গুণ আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে এবং প্রতি মনোযোগ আকৃষ্ট করে তার জন্য ভীত হবেন না বা লজ্জা পাবেন না।

আমি অনেক মানুষকে দেখেছি স্কুলে সেমিনারে স্যারে সামনে বক্তব্য দিতে গিয়ে পা কাপে আবার অনেক মানুষ দেখেছি বক্তব্য দিতে গিয়ে কি বলে ফেলে সেটা হুশ থাকে না। কোথাও বক্তব্য দিতে গেলে আগে থেকে তৈরি থাকা উচিত যাতে বক্তব্য দেওয়ার সময় ভীতি প্রদর্শন না হয়।

ইতিবাচক ভাবনা দিয়ে দিন শুরু করা

ভালো সকাল শুরু করতে হলে তার আগে রাতটা ভালো হতে হবে, রাতে ভালো ঘুম হলে আপনার ক্লান্তি অনেকটা কমে যাবে। সকাল শুরু হোক ইতিবাচক বাক্য দিয়ে। সকালে ৩০ মিনিট মতো বই পড়তে পারেন এটা আপনার মস্তিষ্ককে পজিটিভ মাইন্ডসেট দিতে সহায়তা করবে।

ইতিবাচক অর্থ কি অসমীয়া? ন্যা! ইতিবাচক মানে হ্যা বাচক বা ভালো বিষয়কে বোঝানো হয়।যে কোন ভালো কিছু চিন্তা করবে সেটা হতে পারে ভালো দিক ইত্যাদি্।

ইতিবাচক চিন্তা সারাদিনের কাজের সুরকে বেঁধে দেয় এবং সারাদিন আমাদের মনকে সঠিক অবস্থানে রাখে।আমাদের কাজকে ভালো মতো করতে হলে ইতিবাচক দৃস্টিভঙ্গি দিয়ে দেখতে হবে। প্রতিদিন আমাদের মনের মধ্যে কত রকম চিন্তাভাবনা এসে থাকে আমরা অনেক সময় এসব চিন্তা কারণে নিজের মনকে খারাপ করে রাখি।

আপনি যদি প্রতিনিয়ত ভালো দৃষ্টিভঙ্গিতে কোন কাজকে পরীক্ষিত করেন দেখবেন আপনার ব্রেইনে একটা মেসেজ যেতে থাকবে ভালো দৃষ্টিভঙ্গির। রাতে ঘুমানোর আগে ৩০মিনিট বই পড়তে পারেন। রাত ভালো হলে সকাল টা ভালো হয়।

”যদি সন্তুষ্টি নিয়ে ঘুমাতে যেতে চাও তাহলে একটা নিদিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে সকল টা শুরু করা উচিত “

ইতিবাচক ভাবনা দিয়ে দিন শুরু করা

ইতিবাচক আত্মমর্যাদাবোধের জন্য এই ৩টি নিয়ম মেনে চলুন?

একজন মানুষের কাছে তার আত্মসম্মান টা হলো সবকিছু। মানুষ কি আত্মসম্মান নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে অবশ্যই না। সময়ের সাথে সাথে পরিবেশের সাথে খাপ খেয়ে এই আত্মসম্মান গড়ে তুলতে হয়।

  • শিক্ষা
  • পরিবেশে
  • অভিজ্ঞতা

শিক্ষাঃ

শিক্ষা মানুষের মৌলিক অধিকার। শিক্ষা অনেক রকমের হয়ে থাকে একটা হলো পাঠ্য বইয়ে শিক্ষা বা ডিগ্রি অর্জন করা।

আরেকটা হলো এর বাইরেও আরেকটা শিক্ষা হলো সামাজিক শিক্ষা একজন মানুষের এই শিক্ষা গুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। স্কুল- কলেজের শিক্ষা মানুষকে একজন gentleman এবং টাকা আয় রোজগার করতে সহায়তা করে থাকে।

জ্ঞান কে পরিকল্পনা মাফিক ও অভিজ্ঞতার নিরিখে প্রয়োগ করলে হয় হয় বিজ্ঞতা। এই বিজ্ঞতা একজন মানুষকে সফলতা অর্জন করতে সহায়তা করে।

পরিবেশঃ

মানুষ জীবনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে পরিবেশ। পরিবেশ যদি ভালো হয় তাহলে বাচ্চাদের মেধাবিকাশ এই পরিবেশ থেকে হতে পারে। মানুষ পরিবার থেকে ইতিবাচক ও নেতিবাচক দু’রকম প্রভাব সৃষ্টি হয়ে থাকে।

একজন মানুষ পরিবার থেকে সব কিছু শিখে ভালো আর খারাপ। স্কুল-কলেজে গিলে তার সহপাঠীদের থেকে শিখে।

কর্মক্ষেত্রে গেলে তার কর্মক্ষেত্রে মানুষ থেকে শিখে থাকে। চেষ্টা করুন একটা ভালো পরিবেশ গড়ে তুলতে পরিবেশের সাথে সাথে মানুষের বিকাশ ও ঘটে।

ফেইল করে হতাশ হয়ো না। ইংরেজি শব্দ ফেইল ‘Fail’ মানে ‘First Attempt in Learning’ অর্থাৎ ‘শেখার প্রথম ধাপ’। বিফলতাই তোমাকে সফল হবার রাস্তা দেখিয়ে দেবে।

অভিজ্ঞতাঃ

প্রতিনিয়ত মানুষ কত মানুষের সাথে কথা বলে থাকে।জীবনে নানা ঘটনার অভিঘাতে এবং নানা মানুষের সঙ্গে সংশ্রবের অভিজ্ঞতায় আমাদের ব্যবহারে পরিবর্তন ও ঘটে।

 যদি কোনও ব্যক্তির সাথে কথা বলে যদি ইতিবাচক কথা হয় তাহলে আপনার অভিজ্ঞতা ও কিন্তু ইতিবাচক হবে দৃষ্টিভঙ্গিও ইতিবাচক হবে।আবার উল্টো ঘটনা ও ঘটতে পারে কারও সাথে কথা বলে যদি আপনার অভিজ্ঞতা নেতিবাচক হলে দৃষ্টিভঙ্গিও নেতিবাচক হবে।

ইতিবাচক মনোভাবের সুবিধা

ইতিবাচক মনোভাবের সুবিধা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই মনোভাবের সুফল অনেক এবং সহজে নজরে পড়ে। কয়েকটি ইতিবাচক মনোভাবের সুবিধা উল্লেখ করা হলো।

  • উৎপাদনশীলতা বাড়ায়।
  • সঙ্ঘবদ্ধভাবে কাজের পরিবেশ সৃষ্টি করে।
  • সমস্যার সমাধানে সাহায্য করে।
  • কাজের উৎকর্ষ বাড়ায়।
  • সৌহার্দ্যপূণর্ আবহাওয়া সৃষ্টি করে।
  • মুনাফা বাড়তে সহায়তা করে।
  • মালিক ও ক্রেতাদের মধ্যে সম্পর্ক উন্নতি করে থাকে।
  • মানসিক চাপ কমায়।
  • সমাজের সহায়ক সদস্য হতে সাহায্য করে।
  • একটি প্রসন্ন ব্যাক্তিত্বসম্পন্ন হিসাবে সমাজে পরিচিত হতে সাহায্য করে থাকে।
  • ইতিবাচক আত্মমর্যাদাবোধ
  • আপনার ইতিবাচক দৃস্টির জন্য এই সুবিধাগুলো আপনার মধ্যে তৈরি হয়।

এই ইতিবাচক চিন্তা শক্তি জন্য You Can Win বইটি পড়তে পারেন। এই সুবিধা গুলো এই বই থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। আপনারা যারা You Can Win বইটি পড়েননি তারা এই বইটি পড়তে পারেন এই বইটি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি এবং অনেক অনুপ্রেরণা মূলক ঘটনা সম্পর্কে জানতে পারবেন।

কোনো একটা প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাচ্ছো না! চিন্তিত করো না- ‘NO’ শব্দের মানে হচ্ছে ‘Next Opportunity’ অর্থাৎ ‘পরবর্তী সুযোগ’

ইতিবাচক মনোভাব গঠনের পদ্ধতি?

অনেক সময় পরিবর্তন অস্বস্তিকর হয়ে দাঁড়ায়। মানুষের স্বভাব পরিবর্তনের পরিপন্থী।অনেক সময় ভালো কাজ করতে গেলে অনেক বাঁধায় পড়তে হয় ঠিক অনেক পরিবর্তন চাপ সৃষ্টি করে দিতে পারে। কখনো কখনো নেতিবাচক মনোভাব সঙ্গে এমন শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করি যে পরিবর্তন ইতিবাচক হলেও আমরা তা গ্রহণ করতে চাই না।

ইতিবাচক গুণ খোঁজ করাঃ জীবনে সমস্ত ইতিবাচক বিষয়ের প্রতি নজর দেওয়া দরকার।

স্মরণ রাখুন আপনি আপনার মনোভাবের নিয়ন্ত্রক আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বা মনোভাবের প্রকাশ আপনার সামনে সংগঠিত নিত্যদিনের বিভিন্ন ঘটনা থেকে উদ্ভূত হয়না, এটি বরং আপনি নিজে কি সিন্ধান্ত নিচ্ছেন সেটি থেকে উদ্ভূত হয়।যেকোনো ঘটনাকে ইতিবাচক উপায়ে গ্রহণ ও বিশ্বাস করুন।

ইতিবাচক ও নেতিবাচক এর পার্থক্য

ইতিবাচক মানুষ আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবার আমাদের চারপাশে দেখবেন নেতিবাচক মানুষের অভাব নাই। তাদের সাথে আপনি থাকলে আপনি ও একজন নেতিবাচক মানুষ হতে বেশি দিন লাগবে না। কিছু ইতিবাচক ও নেতিবাচক ডিফারেন্ট আলোচনা করা হলো:

ইতিবাচকনেতিবাচক
ভালো মানুষ বিপদে পড়লে সেটা কাটিয়ে উঠতে পারে।অপর দিকে খারাপ মানুষ একবার বিপদে পড়লে সেটা থেকে বাহির হতে হতে অনেক সময় লেগে যায়।
পজিটিভ মানুষ সবসময় ‍নিজেকে মোটিভেট করতে পারে , নিজেকে পরিবর্তন করতে যা যা করতে হয় তা তা করে।অপর দিকে নেতিবাচক মানুষ একবার ডিমোটিভেট হলে তারা হতাশ হয়ে যায়।
ইতিবাচক মানুষ ব্যর্থতা থেকে ‍শিক্ষা গ্রহণ করে।অপর দিকে নেতিবাচক মানুষরা অন্যের ভুল ধরতে চেষ্টা করে ।
ইতিবাচক মানুষরা জানে সফলতার কোন শর্টকাট নেই।নেতিবাচক মানুষরা সফলতার জন্য সবসময় শর্টকাট ব্যাবহার করে থাকে।
সফল মানুষেরা নিজের লক্ষ্য স্থির করতে জানে , তারা ঠিক সময়ে ঠিক কাজটি করে থাকে ।অসফল মানুষের কোন লক্ষ্য স্থির থাকেনা। তারা মন চাইলে কাজ করে আর মন না চাইলে কাজ করে না ।
ইতিবাচক মানুষ তাদের সব কাজ ছোট মনে করে। কাজকে প্রাধান্য দিতে জানে অন্যকে উংতসাহ দিতে জানে।নেতিবাচক মানুষ মনে করে তাদের সকলেই হিংসা করে। তারা ছোট কাজ কেও বড় করে দেখে।
পজিটিভ মানুষরা জানে কোন কিছু করতে হলে পরিবর্তন আনতে হবে। যেকোনো পরিবর্তন কে সহজে মেনে নেই।নেগেটিভ মানুষ পরিবর্তন কে ভয় পায় , কোনো কিছু পরিবর্তন হলে যদি লাইফ অন্য কিছু অগঠন হয়
ইতিবাচক মানুষ নতুন কিছু শিখতে ভয় পায় না। তারা জানেন লাইফে কি করে নুতন কিছু শিখতে হয়।নেগেটিভ মানুষ মনে করেন তারা সব জানেন,একটু করে জানলে সবই জানা হয়ে যায় তাদের। সব সময় অন্যে কে জ্ঞান দিবে , এইটা করো ওইটা করো ইত্যাদি।

ইতিবাচক মানে কি বা ইতিবাচক অর্থ কি

ইতিবাচক মনোভাব কাকে বলে? ‍যে কোন পরিস্থিতির সাথে নিজেকে আত্মবিশ্বাসী হওয়া। যাদের মনের ভিতর ইতিবাচক মনোভাব থাকে তারা যে কোন পরিস্থিতিতে তাদের সেরাটি দিতে পারে।যারা আশাবাদী থাকে তারা অন্যজনকে সবসময় মোটিভেট করতে পারে। নিজের সাফল্য অর্জনের সাথে সাথে অন্য জনকে ও সফলতা দিকে নিয়ে যেতে পারে।

জ়ীবন ও কর্ম সম্পর্কে আপনার বিশ্বাস এবং বিধি-নিষেধের মাত্রা নির্ধারণ করবে আপনার সম্মুখে সংঘঠিত ঘটনাগুলো কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন তার ওপর। এই ভিত্তিতে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে। নিজের মধ্যে দৃঢ় বিশ্বাস তৈরির সিদ্ধান্ত নিন, যেটি খারাপ মনোভাব তৈরির চেয়ে ভালো মনোভাব তৈরি করবে।

নিজের ভিতরে লাইব্রেরী তৈরি করুনঃ ইতিবাচক চিন্তার জন্য প্রয়োজন বই, সে বই যদি আপনার মনের ভিতরে জন্ম দিতে পারেন তাহলে আপনার সব ডিসিশন ভালো মতো নিতে পারবেন। আমার সব পোস্ট বলায় আছে প্রতিদিন ১ ঘন্টা করে বই পড়তে সকালে ৩০ মিনিট রাতে ঘুমানোর আগে ৩০ মিনিট।। এই বই পড়া আপনার ভিতরে ইতিবাচক এবং আপনার মস্তিষ্ককে পরিষ্কার করবে।

প্রতিদিন কমপক্ষে ১টি করে করে উৎসাহমূলক ও প্রেরণামূলক বিষয় পড়া সব সময় নিজেকে মোটিভেট করা। আপনি নিয়মিত এ কাজটি করার ফলে আপনার চিন্তা ও অনুভূতি শক্তিগুলো এমন কি আপনার মনও সর্বদা প্রস্তুত থাকবে।

বেশি বেশি ইতিবাচক শব্দ ব্যবহার করুন, আপনার মুখ থেকে উচ্চারিত শব্দগুলো শুধুমাত্র আপনার মস্তিষ্কে কি আছে তার প্রতিফলন নয়, বরং এগুলো হচ্ছে আপনার মস্তিষ্ক কীভাবে চিন্তা-ভাবনা করে সেগুলোকে প্রতিফলিত করে।

ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কি

ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কি?

যে ব্যক্তিরা ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখেন তারা লোক, পরিস্থিতি, ইভেন্টগুলিতে খারাপ না হয়ে ভালের দিকে মনোযোগ দেবেন।

  1. ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি মনের একটি অবস্থা যা কল্পনা করে এবং অনুকূল ফলাফল প্রত্যাশা করে।
  2. নতুন জিনিস করার চেষ্টা করার ইচ্ছা।
  3. এই বিশ্বাস যে সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে যাবে।
  4. এটি এমন একটি মনোভাব যা আপনাকে লোকের মধ্যে ভাল দেখতে সহায়তা করে।
  5. এটি একটি মানসিক দৃষ্টিভঙ্গি যা আপনার জীবনে নেতিবাচক এবং ব্যর্থতার চেয়ে ভাল এবং কৃতিত্বগুলি দেখে।
  6. একটি ইতিবাচক মনোভাব এমন একটি মানসিকতা যা আপনাকে সুযোগগুলি দেখতে এবং সনাক্ত করতে সহায়তা করে।
  7. ইতিবাচক মনোভাব মানে ইতিবাচক চিন্তাভাবনা।
  8. এটি আশাবাদ এবং একটি ইতিবাচক মানসিকতা বজায় রাখা।
  9. এটি একটি মানসিক মনোভাব যা জীবনের উজ্জ্বল দিককে কেন্দ্র করে।
  10. এটি এমন একটি মানসিকতা যা “আমি পারি” এবং “এটি সম্ভব” শব্দটি ব্যবহার করে।
 

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *