অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় – অনলাইনে ইনকাম করার 100 টি সহজ উপায়
অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় জানার জন্য সবাই চাই। টাকা আয় করার হাজার ও মাধ্যম আছে, কি করে টাকা আয় করবে সেটা জানার পরেও লোকে টাকা আয় করতে পারে না কারণ তাঁর মধ্যে ধৈর্য নাই।
আপনি যদি অনলাইনে টাকা আয় করতে চান তাহলে আপনাকে সময় নিয়ে, ধৈর্য্য ধরে রিসার্চ করে আসতে হবে টাকা আয় করার জন্য। টাকা আয় হবে অনলাইন আলো আসবে ঘরে ঘরে। অনেকের মনে প্রশ্ন আসে অনলাইনে কি টাকা আয় করা সম্ভব! অবশ্যই আয় করা সম্ভব। জ্যাক মা চীনের মধ্যে প্রথম ই- কমার্স এর মাধ্যমে অনেক কিছু পরিবর্তন করে দিয়েছেন।
জ্যাক মা যখন ইন্টারনেট সার্চ করেন Bear এটা সীমিত ছিলো পরে যখন চাইনিজ Bear সার্চ করে তখন কোন রেজাল্ট দেখা যায়নি কারণ তখনকার সময় ইন্টারনেটে তেমন ছিলো না। এটা আমি ৯০ দশকের কথা বলতেছি আপনাকে।
Table of Contents
অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় – অনলাইনে ইনকাম করার 100 টি সহজ উপায়?
এই ব্লগ পোস্ট থেকে আপনি ১০০ টির মতো উপায় জানতে পারবেন অনলাইন থেকে টাকা আয় করার জন্য। শুধু অনলাইন না, অফলাইনে ও আপনি আয় করতে পারবেন। যদি পরিকল্পনা করেন তাহলে সবই সম্ভব।
পরিকল্পনা আর উওম কাজের মাধ্যমে সবই সম্ভব হয়। স্বপ্ন দেখলে হবে না স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হবে। কাজ যদি বাস্তবায়ন না করলে কোন কিছুতে ফলাফল আসবে না ফলাফল তখনই আসবে আপনি নিয়মিত কাজ করবেন। এইখানেই একশোটি উপায় দেখানো হলো এগুলো আপনি ফলো করলে আপনি সহজে আয় করতে পারবেন।
#১ ব্লগিং মাধ্যমে আয়:
বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যমে হলো আয় করার ব্লগিং থেকে। আপনি যদি লেখালেখি শখ থাকে তাহলে ব্লগিং আপনার জন্য সবচেয়ে বড় উওম্যান কাজ হবে। ব্লগিং শুরু করতে আপনার থেকে লাগবে আগ্রহ এবং সময়। এটা করতে আপনার কম্পিউটার লাগবে না।মোবাইলের মাধ্যমে ও শুরু করতে পারবেন।
ব্লগিং শুরু করতে আপনাকে কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে হবে :
১. ডোমেইন নাম
২. হোস্টিং
৩. রাইটিং
আরও অনেকে কিছু লাগে তবে আপনি প্রাথমি ধাপে এটা দিয়ে শুরু করতে পারেন। বেশি ইনভেস্ট করে লাভ নেই কিছু টাকা ইনভেস্ট করলে হয়ে যাবে। আমাদের এই পোস্টটি দেখতে পারেন ব্লগিং কি করে শুরু করবেন।
#২ আর্টিকেল লিখে আয়:
আপনি বর্তমানে আমার যে ব্লগ পোস্টটি পড়তেছেন এটা হলো একটা আর্টিকেল বা ব্লগ পোস্ট। আপনি যদি ব্লগিং শুরু না করেন তাহলে একজন আর্টিকেল রাইটা হয়ে কাজ করতে পারেন। বর্তমান সময়ে আর্টিকেল রাইটার এর ডিমান্ড অনেক বেশি। আর্টিকেল লিখতে হবে ইংরেজিতে, ইংরেজি আর্টিকেলের ডিমান্ড অনেক বেশি।
বাংলা আর্টিকেল এর ডিমান্ড নেই তেমন। আপনি যদি বাংল লেখক হন প্রতি আর্টিকেলের জন্য আপনাকে দেওয়া হবে সামান্য মাত্র একটা এমাউন্ট। আবার আপনি ইংরেজি রাইটার হলে আপনার জন্য থাকবে ভালো একটা এমাউন্ট যা বাংলা রাইটিং এর চাইতে ১০ গুণ। কোন কাজকে ছোট করে দেখারা কোন ওয়ে নেই, যে কাজ হোক না কেন আপনাকে ডিমান্ড দিয়ে করতে হবে তাহলে আপনি সফল হতে পারবেন।
#৩ গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ
গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ বর্তমান সময়ে অনেক বেশি। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা সবসময় থাকে। বর্তমান সময়ে অনেক ai চলে এসেছে যার মাধ্যমে অনেক ডিজাইন করা যায় সহজে। তবে ai এবং মানুষের তৈরি ডিজাইন নিয়ে তফাত রয়েছে। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা অনেক বর্তমান সময়ে।এই ব্লগ পোস্টে ও আমরা কিছু গ্রাফিক্স ব্যবহার করবো পোস্টারের জন্য এগুলো আমাদের নিজেদের তৈরি ডিজাইন।
আরও পড়তে পারেন:
হালাল ইনকাম এর জন্য কোন স্কিল সবচেয়ে ভাল
ফেসবুক থেকে আয় | ৭টি উপায়ে ফেইসবুক থেকে টাকা ইনকাম
অনলাইন ইনকাম: অনলাইনে ইনকাম করার ১২ টি সহজ উপায় (Case Study)
প্যাসিভ ইনকাম – কিভাবে Passive Income শুরু করা যায় ( Case Study )
#৪ লোগো ডিজাইন
গ্রাফিক্স ডিজাইনের আরও কিছু সাব ক্যাটাগরি আছে তার মধ্যে উল্লেখ হলো লোগো ডিজাইন। লোগো হলো এমন একটা জিনিস যা সবার প্রয়োজন। আপনার একটা কোম্পানি আছে, আপনার একটা লোগো প্রয়োজন, আপনি একটি বিজনেস শুরু করতেছেন আপনার একটা লোগো প্রয়োজন।
এটা মনে করবেন না লোগো শুধু বড় বড় কোম্পানির প্রয়োজন, ছোট কোম্পানির ও লোগো প্রয়োজন আছে। লোগো ডিজাইন করতে হলে আপনার নিজের বুদ্ধি মাত্রাকে কাজে লাগাতে হবে। লোগো ডিজাইন করতে আপনার সময় লাগবে প্রচুর, যেমন সময় তেমন চাহিদা ও আছে ডিমান্ড ও ভালো।
#৫ বিজনেস কার্ড
লোগো ডিজাইন এর পর আসে বিজনেস কার্ড ডিজাইন। আপনার পকেটে মানিব্যাগটা একটু চেক করে দেখুন দেখবেন অনেক বিজনেস কার্ড রয়েছে।এটা কোন না কোন ব্যক্তি কিংবা কোম্পানির। একটা কার্ড এর মাধ্যমে জানা যায় সেই ব্যক্তি সম্পর্কে বা কোম্পানি সম্পর্কে। এই বিজনেস কার্ডের অনেক রয়েছে বর্তমান সময়ে।
এই কার্ড গুলো ডিজাইন করতে খুব কম সময়ের মধ্যে করা যায়। এবং নিখুঁত ভাবে ডিজাইন এর মাধ্যমে সহজে করা যায় এটি করতে আপনার থেকে কম্পিউটার লাগবে। এটা মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব না তবে মোবাইল দিয়ে করতে হলে canva ব্যবহার করতে হবে।
#৬ Survey
অনলাইন আয় করার আরেকটা সহজ মাধ্যমে হলে সার্ভে করা বা জরিপ করা। সার্ভেকে আমরা জরিপ বলে থাকে।অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা সার্ভে করে থাকে। এটা থেকে বেশি টাকা আয় করা সম্ভব না তবে মোটামুটি একটা আয় করতে পারবেন।
কিছু জনপ্রিয় সার্ভে প্লাটফর্ম :
১. Swagbux: এটা মুলত হলো আমেরিকা,কানাডা এর মতো দেশের জন্য ব্যবহার হয় তবে আপনি চাইলে বাংলাদেশ থেকে ও এটি ব্যবহার করতে পারবেন।
২. ClixSense:এটা আরেকটা সার্ভে ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইট ও আপনাকে সার্ভে করার সুযোগ আছে। তবে এটা ও পশ্চিমা কান্টির জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহত হয়। আপনি চাইলেও এটা করতে পারেন বাংলাদেশ বা ইন্ডিয়া থেকেও।
৩.inboxdollars:আরেকটা জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হলো ইনবক্সডলার এই ওয়েবসাইট বাংলাদেশ থেকে ব্যবহার করতে হলে আপনাকে আইপি নিতে হবে। বাংলাদেশ থেকে এটা ব্যবহার করা অনেক কষ্ট কর।
৪. BuxP:এগুলো সব সার্ভে ওয়েবসাইট। এগুলো থেকে আপনি বেশি আয় করতে পারবেন না তবে কিছু পরিমাণ আয় করতে পারবেন। প্রতিদিন আপনি $৪-৫ ডলার মতো আয় করতে পারবেন। এগুলো সবই প্যাসিভ আয়ের জন্য করতে পারবেন। কখনো এগুলোকে মূল আয় হিসাবে গ্রহণ করা যাবে না।
#৭ ফ্রিল্যান্সিং গিগ
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় প্লাটফর্ম এর মধ্যে ফাইবার হলো সবচেয়ে জনপ্রিয়। ফাইবার একটা ইসরায়েলের কোম্পানি। ইসরায়েল এর কোম্পানি হওয়াতে অনেক মানুষ এটাকে ত্যাগ করেছে আপনিও চাইলে এটাকে ত্যাগ করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সার ডট কম এর মতো জনপ্রিয় অনেক বড় ওয়েবসাইট আছে। তার মধ্যে আরো উল্লেখ হলো upwork অনেক জনপ্রিয় একটা ওয়েবসাইট ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। এখানে আপনার সেবা দিতেব পারেন। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো আপনি কোথায় থেকে কাজ করতেছেন এটা কোন
#৮ অ্যামাজন বা ই- বেতে সেলার
Amazon ওয়েবসাইট আপনি চাইলে পণ্য বিক্রি করতে পারেন বাংলাদেশ থেকে ও। বাংলাদেশ এখনো অ্যামাজন চালু হয়নি তবে আপনি বাংলাদেশ থেকে রিগ্যাল ভাবে ব্যবসা করতে পারেন Amazon FBA এর মাধ্যমে। শুধু অ্যামাজন না ধারাজেও আপনি ব্যবসা করতে পারেন। ধারাজ,অ্যামাজন যত ই-কমার্স ওয়েবসাইট আছে সব ওয়েবসাইট আপনি একজন সেলার হিসাবে কাজ করতে পারেন।
পণ্য কোথায়ই পাবেন, আলিবাবা থেকে সংগ্রহ করে তারপর নিজেই শুরু করুন ই-কমার্স ব্যবসা বা একজন সেলার হিসেবে।
#৯ রিভিউ লিখে আয়
রিভিউ লিখা একটা অনেস্ট কাজ। আপনি বিভিন্ন রেস্তোরাঁ গিয়ে খাবার খেয়ে সেটার রিভিউ দিতে পারেন কেমন হয়েছে ইত্যাদি। শুধু রেস্টুরেন্টে না বিভিন্ন ধরনের মুভি রিভিউ, গানের রিভিউ করে ইউটিউবে আপনি আপলোড করতে পারেন। আপনার রিভিউ যদি ভালো হয় তাহলে আপনাকে পছন্দ করবে। মুভি দেখারা আগে আপনার রিভিউ অবশ্যই দেখবে।
#১০ SEM
SEM = Search Engine Marketing এটা অনেক জনপ্রিয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেক্টর এর দিক দিয়ে।সার্চ ইঞ্জিন আমরা কম আর বেশি পরিচিত তবে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং নিয়ে তেমন পরিচিত না। আমরা গুগলে কোন সার্চ করলে প্রথম পেইজে ১০ টি তথ্য আমাদেরকে শেয়ার করে গুগল। মনে করুন আপনি গুগুল সার্চ করলেন “What is SEO” গুগুল আপনাকে ১০ টি অর্গানিক পোস্ট দেখাবে, ওপরের দিকে ৩-৪ টি #ad দিশে কিছু পোস্ট দেখায় এগুলো সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং বা SEM।
SEM কি? যে পোস্ট গুগলো Rank করার জন্য সার্চ ইঞ্জিন এর পেইড ভাবে সাহায্য নিয়ে থাকে কিংবা টাকা দিয়ে গুগল Rank করে থাকে SEM বলে। SEM অর্গানিক ভাবে কাজ করে না এটি টাকা দিয়ে কাজ করতে হয়। SEM এর চাহিদা দিনবা দিন বাড়তেছে।
#১১ ইমেইল মার্কেটিং
ই- মেইল মার্কেটিং জনপ্রিয়তা দিনবা দিন আকাশচুম্বী হচ্ছে। আমেরিকান মনে করে একটা ই-মেইল থাকলে তাদের কাছে সেখান থেকে $১ ডলার ইনকাম করা সম্ভব। আমাদের ওয়েবসাইট দেখবেন ই-মেইল সাবসক্রাইবার করার জন্য বিভিন্ন ফর্ম এসে থাকে। আমাদের ই-মেইল সাবসক্রাইব করে থাকলে আমাদের ওয়েবসাইট এর কোন নতুন পোস্ট পাবলিশ হলে আপনাকে ই-মেইল এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
আপনার কাছে যদি কয়েক হাজার ই-মেইল থাকলে আপনার কাছে হাজার হাজার অডিয়েন্স আছে।
#১২ সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং
ডিজিটাল যুগে সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং এর বিকল্প নেই। মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় বেশি ব্যায় করে থাকে এই সুবিধাতে সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং এর জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে গেছে। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্ত হন বা সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনার জন্য একটা বড় সুযোগ রয়েছে আয় করার।
প্রত্যেক কোম্পানি তাদের সোশাল মিডিয়া পোস্ট এর জন্য একজন ডিজাইন এবং একজন মার্কেটার নিয়োগ দেয় যাতে তাদের পেইজ বৃদ্ধি তাড়াতাড়ি হয়।
#১৩ সোশ্যাল মিডিয়ায় ম্যানেজার
উপরে আমরা আলোচনা করেছি সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং নিয়ে এখন আলোচনা করবো সোশ্যাল মিডিয়ায় ম্যানেজার নিয়ে। সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং আর সোশ্যাল মিডিয়ায় ম্যানেজারের তফাত রয়েছে অনেকটা। একজন সোশ্যাল মিডিয়ায় ম্যানেজার একটা পেইজের কনটেন্ট প্লেন থেকে শুরু করে পেইজের গ্রোথ কি করে করতে হবে সেটা নিয়ে কাজ করে।
ক্লায়েন্ট এর মেসেজ, ক্লায়েন্ট এর চাহিদা সম্পর্কে অবগত থাকা ক্লায়েন্ট এর চাহিদা মতো বিজনেসকে বাড়িয়ে নেওয়া। কেউ পেইজে কমেন্ট করলে সেটা রিপ্লাই দেওয়া, পেইজকে ভালো মতো অ্যানালাইস করা। টার্গেট অডিয়েন্স খুঁজে বাহির করা, তাদের সাথে কোম্পানি পেইজের কনটেন্ট এর মাধ্যমে এনগর্জিও থাকা ইত্যাদি।
#১৪ ডোমেইন সেলিং
ডোমেইন সেলিং এটা আমাদের জন্য একটা নতুন একটা বিষয়ে। ডোমেইন কি? ডোমেইন হলো একটা ওয়েবসাইট এর নাম মনে করুন আমাদের ওয়েবসাইট এর নাম হলো msterblog এটা আমাদের ডোমেইন নাম, কোন কোম্পানি নামই সেটাকে অনলাইন ওয়েবসাইট এর আকারে ধারণ করলে সেটাকে ডোমেইন নাম বলা হয়।
ফেসবুক সব চাইতে জনপ্রিয় একটা নাম। আপনি কি জানেন ফেসবুকের fb.com ডোমেইন নাম এটা ফেসবুকের ছিলো না এটা আরেকজন অনেক আগে থেকে ক্রয় করে রেখেছিলো পরবর্তীতে ফেসবুক এই নাম ক্রয় করে নেই প্রাই $১৪ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে। আপনি যদি জনপ্রিয় কিছু নাম ক্রয় করে রাখেন সেটা যদি ফেমাস হয়ে যায় তাহলে আপনি বিক্রি করেতে পারবেন হাজার হাজার ডলার দিয়ে এটা হলো ডোমেইন সেলিং।
#১৫ গেমিং ডিজাইন
গেম তো আমরা সবাই খেলি। আপনি কে জানেন এই গেমিং তৈরি করতে কয়েকজন মানুষ এর অকাল অন্ত পরিশ্রম থাকে।তার মধ্যে আছে গ্রাফিক্স ডিজাইনার, Ui ডিজাইনার এবং ডেভলপার। এই ৩-৪ জনের মাধ্যমে একটা গেম আমাদের সামনে আসে। আপনি যদি গেমিং ডিজাইন করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য একটা বড় সুযোগ রয়েছে গেমিং ডিজাইন এর মাধ্যমে একটা আয় করার।
এর চাহিদা বেশি তবে কমপিটিশন তুলনামূলক ভাবে কম। আপনি চাইলে এখনই এই ডিজাইন সাথে কানেক্টেড হতে পারেন। এ-সব আপনি ইউটিউব এবং গুগল এর মাধ্যমে শিখতে পারবেন।
#১৬ মোবাইল অ্যাপ ডিজাইন
গেমিং ডিজাইন এর মতো মোবাইল অ্যাপ এর চাহিদা আকাশচুম্বী। প্লে স্টোরে গেলে আমরা অনেক সফটওয়্যার দেখি এগুলো কোন না কোন ডেভলপারের তৈরি করেছে আপনার আমার মতো মানুষ। মোবাইল সফটওয়্যার এর চাহিদা বেশি, সবার হাতে মোবাইল ফোন আছে সে মোবাইল ফোনে কত ধরনের সফটওয়্যার আছে। ফেসবুক থেকে শুরু করে ইউটিউব পর্যন্ত অনেক ধরনের সফটওয়্যার আছে যা আমরা দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে থাকি।
#১৮ Translating ভাষান্তরঃ
Translating এর চাহিদা এখন বিশ্বব্যাপি। এখন অনেক ইউটিউবার তাদের ভিডিও বাংলা ভাষায় Translating করে থাকে। mrbeast এর ভিডিও মিক্সিমাম ভাষায় রুপান্তর করেছে। এখন আপনি যদি ভালো ভয়েস ওভার দিতে পারেন তাহলে আপনার একটা ভালো চাহিদা রয়েছে।
যদি আপনার ইংরেজি ভালো হয় তাহলে, আপনি ইংরেজি থেকে বাংলা ভাষায় বই Translating করে আয় করতে পারবেন। অনেক বড় বড় বই ইংরেজি থেকে বাংলায় Translating ভাষান্তর হয়েছে।
#১৯ টীচ সাপোর্ট
আপনি যদি আইটি তে ভালো হম তাহলো আপনি একজন আইটি বিশেষজ্ঞ হয় বিভিন্ন জনকে টীচ সাপোর্ট দিতে পারবেন। মানুষ অসুস্থ হলে ডাক্তারের কাছে যায়, আপনি যদি আইটি ডাক্তার হন বা আইটি বিশেষজ্ঞ হতে পারেন তাহলে আইটি সব সমস্যা নিয়ে মানুষ আপনার কাছে শরণাপন্ন হবে। আইটি সমস্যা বড় সমস্যা এটা সহজে ঠিক হয় না। যদি কোন কিছু সমাধান না পান তাহলে আপনি ইউটিউব এবং গুগলে মাধ্যমে সহজে বাহির করে ফেলতে পারবেন আপনার আইটি জনিত সব সমস্যা।
আপনি একজন আইটি এক্সপার্ট হয়ে একটা ওয়েবসাইট খুলে ফেলুন, তার পর এটাকে মার্কেটিং করে ফেলুন দেখবেন সব সমস্যা জন্য আপনার কাছে আসবে। আমাদের দেশে আইটি বিশেষজ্ঞ তেমন নেই, আপনি যদি এখন থেকে শুরু করেন তাহলে আপনার একটা সুযোগ রয়েছে এটা থেকে আয় করার।
নিজেকে মোটিভেট রাখতে আরও পড়তে পারেন:
কিভাবে লাইফস্টাইল পরিবর্তন করা যায়
সফলতার শিক্ষনীয় গল্প:সফল মানুষের কাছ থেকে আমরা কি শিখব
জ্যাক মা: একজন আত্মবিশ্বাসী মানুষের সফলতার গল্প
#২০ অনলাইন ফোকাস গ্রুপ
অনলাইনের অনেক কমিউনিটি গ্রুপ আছে যেখানে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়।আপনি যদি হেল্থ কিংবা আপনার রেসিপি নিয়ে সংশয়ে থাকেন তাহলে আপনি বিভিন্ন অনলাইনের ফোকাস গ্রুপ আছে ওটাতে আলোচনা করতে পারেন। বলে রাখা ভালো মেক্সিমাম ফোকাস গ্রুপ টাকা নিয়ে মেম্বার করে থাকে।আপনি চাইলে একটা ফোকাস গ্রুপ পরিচালনা করতে পারেন।
এটা সহজ হবে না প্রথম দিকে পরবর্তীতে আস্তে আস্তে এটা অনেক বড় হলে আপনার পক্ষে আয় করা সম্ভব হবে। আপনাকে এগুলো নিয়ে রিসার্চ করতে হবে। আপনি যতম্