অনলাইন ইনকাম

অনলাইন ইনকাম: অনলাইনে ইনকাম করার ১২ টি সহজ উপায় (Case Study)

আপনি নিশ্চয়ই অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আগ্রহী। সবাই চাই ঘরে বসে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে। অনেকে সঠিক গাইডলাইন এর কারনে পারে না, আবার অন্য কারোর তেমন ধৈর্য থাকে না।আপনার মনে যদি কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায় এমন প্রশ্ন থাকলে আজকে এই নিবন্ধন টা আপনাকে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে সাহায্য করবে।

অনলাইন থেকে ইনকাম করতে গেলে আপনার প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন এবং প্রচুর ধৈর্য। তাহলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অনেক আছে বাংলাদেশি সাইটে থেকে কাজ করে পেমেন্ট ও পাচ্ছেন না।

আজকে আপনাদের কে ১২টি উপায় বলবো রিয়েল ভাবে আপনি টাকা পাবেন ১০০% তবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য। কোন শটকার্ট অবলম্বন করলে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না একটু কষ্ট করলে সঠিকভাবে ভালো একটা ইনকাম করা সম্ভব।

মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম

 

অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে?

 

হয়তো আপনি একজন ছাত্র, গৃহিনী, বা চাকরিজীবী অথবা অনলাইন ব্যবসায়ী যাই হয়ে থাকেন না কেন। আপনার টাকা ইনকাম প্রতি আগ্রহ আছে। সবাই চাই ঘরে বসে বসে টাকা ইনকাম করতে। আপনার লেখা-পড়া বা কাজের ফাঁকে কিংবা চাকরির পাশাপাশি কিছু সময়ে ব্যয় করে মাসে ভালো একটা ইনকাম হলে কতই না ভালো হয়।

আপনি যদি চাকরি করেন বা চাকরি পাশাপাশি অন্য আরেকটা আয়ের উৎস হলে মন্দ কি।

আবার সেটা যদি হয় ঘরে বসে তাহলে তো কোন কথায় নাই।মূল কর্ম ক্ষেত্র ঠিক রেখেও সামান্য কিছু সময় ব্যয় করে অনলাইন হতে বাড়তি কিছু টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

একটু ভেবে দেখুন তো অন্য মানুষের মতো যদি আপনি ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রামে, ইউটিউব এইসব পিছনে আপনার মূলবান সময়টা নষ্ট না করে। এগুলো কে ব্যবহার করে একটা আয় হলে ভালো হয় না।

আমি স্টুডেন্ট আমার কাছে কম্পিউটার বা লেপটপ নাই আমি কি অনলাইন থেকে আয় করতে পারবো। অবশ্যই পারবেন, এই পোস্ট কে ভালো মতো পড়ুন।টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম।

অনলাইনে কি কি কাজ করা যায়?

 

ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় অনলাইনে! অনলাইনে অনেক প্রকার কাজ করা যায়, এখান থেকে একটা চয়েস করে ভালো মতো আয় করতে পারবেন।

কয়েকটি ধারণা দিচ্ছি অনলাইন আয় করার জন্য।

#১ ব্লগিং
#২ ছবি বিক্রি
#৩ ইউটিউব ভিডিও তৈরি করে
#৪ Instagram কনটেন্ট তৈরি করে।
#৫ ফেসবুক পেইজ পণ্য বিক্রি করে
#৬ হোটেলে গেস্ট রেফারেন্স করে
#৭ Pinterest এ Affiliate Marketing করে
#৮ লেখালেখি করে
#৯ ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে
#১০ টিউটরের মাধ্যমে

আরও অনেক মাধ্যম আছে জাস্ট কয়েকটি মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত আকারে শেয়ার করলাম। অনলাইনে ইনকাম করার অনেক উপায় আছে তাঁর মধ্যে কিছু উল্লেখ করলাম।

সময়ের মূল্য অপরিসীম যারা সময়কে কাজে লাগাতে পেরেছে তারা এই পৃথিবীতে সফল হয়েছে যারা সময় কে কাজে লাগাতে পারে নাই তারা অনেক পিছনে রয়েছে। আজকে থেকে সময় অপচয় করা বন্ধ করুন।

সময়কে কাজে লাগান এটা একদিন আপনাকে অনেক উপরে নিয়ে যাবে আপনার কর্মের ক্ষেত্রে। অনলাইনে একটা কিভাবে টাকা ইনকাম করবো? এই রকম অনেক প্রশ্ন আসে।সব প্রশ্নের উওর দেওয়া সম্ভব না, তাই এই আর্টিকেল সব উওর দিতে চেষ্টা করতেছি।

অনলাইন ইনকাম সাইট | টাকা ইনকাম করার উপায়

মানি সাইট বলতে কি বুঝি আসলে আমরা যেখানে কাজ করবো সব গুলোই তো মানি সাইট। মানে টাকার সাইট তাই এগুলো কে মানি সাইট নাম দিলাম। সবচেয়ে বড় কথা হলো রাতারাতি সাকসেসফুল হওয়ার যায় না।

সাকসেস হতে গেলে প্রচুর সময় আর প্রচুর ধৈর্য প্রয়োজন। একটু ভেবে দেখুন ১৫-২০ বছর পড়াশোনা করতে কত সময়, কতই না ধৈর্য ধারণ করিছি আমরা। পড়াশোনা শেষ করে বাংলাদেশ একজন মাস্টার্স ডিগ্রী পাশ করা একজন ছেলে/মেয়েকে বেতন দেওয়া হয় ১৫-১৮ হাজার মধ্যে সচারাচর।

পড়াশোনা পিছনে এতো বছর সময় দিয়ে আমাদের আয় হয় সামান্য পরিমাণে। একটু ভেবে দেখুন তো অনলাইন আয়ের পদ্ধতি একটা বাহির করতে পারলে মিনিমাম $২০০-$৩০০ USD আয় করা একদম সহজ। তাহলে আমরা কেন অনলাইন কিছু সময় দিতে পারবো না একটু ভেবে দেখুন।

আশাকরি আপনি ধৈর্য্যধারণ করে কাজ করলে আপনিও মাসে অনলাইনে টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন। অনলাইনে কাজ শুরুর প্রথম দিকে আপনার কাছে খুব আকষ্মিক হবে একটু বিরক্তি মনে হবে। কিছু সময়ের পর আপনার কাছে সহজে হয়ে উঠবে।আজকে আমি অনলাইন হতে আয় করা১২ টি সহজ কিছু কৌশল দেখাবো যেখান থেকে আপনিও অনলাইনে আয় করতে পারবেন।

১। Blogging:

 

সবচেয়ে জনপ্রিয় সবচেয়ে ভালো দিক হলো ব্লগিং। এটা একদম ঠিক কথা যে Blogging থেকে অর্থ উপার্জন করা যায়। এই মুহূর্তে বাংলাদেশ সহ সারা পৃথবীতেই অনেক মানুষ ব্লগিং থেকে অর্থ উপার্জন করছেন। আমার কম্পিউটার নেই আমার পক্ষে ব্লগিং হবে না এমন মন মানসিকতা থেকে বাহির হন। মোবাইলে দিয়ে সবচেয়ে সহজেই ব্লগিং করতে পারবেন। এখন প্রশ্ন আসতে পারে আপনার মনে এটা কি? এটা কি ভাবে শুরু করবো?

ব্লগিং কি?

 

ব্লগিং আসলে হল অনেক টা ডিজিটাল নিউজ পেপার এর মত । আপনি যে আমার এই পোস্টটি পড়তেছেন এটাও একটি ব্লগ। সাধারণ কথায় বলতে গেলে অনলাইন আমরা যে কনটেন্ট দেখি এগুলো একেকটা ব্লগ।আপনি চাইলে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী লেখালেখি করতে পারেন। আপনার যদি ভ্রমন নিয়ে আইডিয়া থাকে তাহলে এটা দিয়ে ও লেখা লেখি শুরু করে দিতে পারেন

আপনি যে বিষয় দক্ষ সেটা নিয়ে কাজ করলে সবচেয়ে ভালো হয়। না হলে কিছু দিন পর সে বিষয় এর প্রতি ইন্টারেস্ট চলে যাবে। মনে করুন আপনি মানুষের জীবনি, ভ্রমন, রান্না, খেলা ধুলা, বিনোদন মূলক, বিষয় বস্তু নিয়ে লেখা লেখি করবেন।

এখান থেকেই একটা নিয়ে কাজ করতে হবে এটাকে ইংলিশে niche বলে। যেহেতু মানুষ প্রতিনিয়ত ইন্টারনেটে এর সাথে জড়িয়ে আছে এই মুহূর্তে ব্লগিং সত্যিই খুবই উপযোগী।দিন বা দিন খবরের কাগজের প্রতি মানুষের পড়ার আগ্রহটা চলে যাচ্ছে অনলাইন নিউজ পোর্টাল দিকে ঝুঁকতেছে।

প্রতি মূহুর্তের ঘটনা আমরা নিমিষেই পেয়ে যাচ্ছি। বিভিন্ন নিউজ সাইটে গিয়ে সেই বিষয় সম্পর্কে নানা রকম খবর নিতে পারি। এবার আসা যাক কোথায় করবেন ব্লগিং কোথায় লেখা লেখি করবেন। ব্লগিং করতে গেলে আপনাকে ফ্রীতে এবং টাকা খরচ করে উভয় ভাবে ব্লগিং শুরু করতে পারেন।

 

ব্লগিং দিয়ে অনলাইন ইনকাম

কোন টা সবচেয়ে ভালো হয় ফ্রি নাকি টাকা খরচ করে তাহলে আমি বলবো টাকা খরচ করে। কেন টাকা খরচ করে ব্লগিং করবো তাহলে একটা উদাহরণ শুনুন।

করিম সাহেব একটা বাড়ি তৈরি করবেন, সে কি করবে একটা জমি কিনবেন তারপর সে জমির ওপর বাড়ি করবে। একটু ভেবে দেখুন তো করিম সাহেব যদি বাড়ি করার সময় যদি জমি ক্রয় না করে। অন্যর জমিতে বাড়ি করলে সে টা কেমন হবে।পরের জমি পরের হয়।

এখন আসি বাস্তব উদাহরণ আপনি যখন কষ্ট করে লেখালেখি করবেন তাহলে এটা অন্যর সাইটে কেন করবেন নিজের নামে তৈরি করা ওয়েব সাইটে করলে কেমন হয়।

নিজের ওয়েবসাইট লোকের কাছে ও পরিচিত হলো। আপনি বলুন তো কোন নামটা বেশি সুন্দর msterblog.com, msterblog.blogspot.com নাকি msterblog.tumbler.com এই তিনটি নামের মধ্যে কোন নামটি আপনি পছন্দ করবেন।

মানুষ ফ্রি সাইটের ভিজিট কম করে। আচ্ছা ভেবে দেখুন তো একটা ব্যবসা করবেন ব্যবসায় তো কিছু ইনভেস্ট করতে হবে। সমান্য কিছু ইনভেস্ট করে ব্লগিং শুরু করতে পারেন আর হা যারা কোন ইনভেস্ট করবেন না তারা ফ্রিতে ব্লগিং শুরু করতে পারেন। একটা ডট কম ডোমেইন একটা ১জিবির মতো হোস্টিং। ১টা ফ্রি থিম এই গুলো দিয়ে ব্লগিং শুরা করা যায়।

ডোমেইন কি?

 

ডোমেইন হলো একটা নাম। মনে করুন আপনার একটা দোকান আছে সে দোকানের তো একটা নাম প্রয়োজন যদি দোকানে নাম না থাকলে মানুষ চিনবে কি করে আপনার দোকানটা। ঠিক তেমনি অনলাইনে ও কোন ওয়েবসাইট করতে গেলে একটা নাম প্রয়োজন না হলে লোকে চিনবে কি করে এটাকে বলা হয় ডোমেইন। ডোমেইন এই কোম্পানি থেকে নিতে পারেন, ভালো সার্ভিস পাবেন।

হোস্টিং কি?

আপনি তো দোকানে নাম দিলেন সে দোকান টা কত বড় হবে কি রকম জিনিস পত্র থাকবে দোকানের জায়গা কত বড় হবে।দোকানে জিনিস পত্র রাখার জায়গাকে আমরা হোস্টিং ধরতে পারি। ঠিক তেমনি আপনার ওয়েবসাইটের নাম তো হলো এই ওয়েবসাইট টা কোথায় রাখবেন সেটার জন্য আপনার প্রয়োজন হোস্টিং।

কত টাকা খরচ হতে পারে?

নতুন অবস্থায় বেশি খরচ না করলেও কম খরচে মধ্যে একটা ভালো নামে ডোমেইন এর জন্য ৳ ৯০০-৳ ১০০০ টাকার মধ্যে ডোমেইন নাম নিবেন। হোস্টিং এর জন্য আপনার বাজেট ভালো থাকলে ভালো দেখে ২-৩ হাজার টাকার দামে হোস্টিং নিবেন বাজেট কম থাকলে। হোস্টিং ভালো হলে আপনার ওয়েবসাইট এর ভিজিটর আসবে।লো কোম্পানি থেকে ডোমেইন হোস্টিং নিয়ে আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার কে বিপদে ফেলবেন না।

একদম চাই লে লো বাজেটে ৳ ৩-৪ হাজার টাকার মধ্যে একটা ছোট খাটো সেট-আপ করতে পারেন কম খরচে। এই খরচ শুধু মাত্র প্রতিবছর এর জন্য। তবে এটা নতুন অবস্থায় পরবর্তী তে আপনাকে এর চেয়ে ও ভালো হোস্টিং নিতে হবে। মনে রাখবেন ভালো ডোমেইন -হোস্টিং ক্রয় করার সময় ভালো ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানি থেকে নিবেন।

ফ্রীতে ব্লগিং?

 

গুগল ব্লগারে অথবা ওয়ার্ডপ্রেসে বিনা মূল্যে একটি ব্লগ তৈরী করে নিতে পারেন। এগুলো আপনাকে একটা করে সাব- ডোমেন এর মাধ্যমে ফ্রী ব্লগ করতে দিবে।

সাব- ডোমেইন কি? সাব-ডোমেইন হলো মেইন ডোমেইন এর আগে নতুন একটা নাম নেওয়াকে বুঝায় যেমন আমার ডোমেইন নাম হলো msterblog.com যদি একটা সাবডোমেইন নি আমি তা হবে blog.msterblog.com আমরা অনেক সময় ওয়েব সাইট ভিজিট করা সময় দেখি blog.domain.com এ-রকম অনেক গুলো সাব ডোমেন দেখতে পাই। গুগল ব্লগার সম্পূর্ণ ফ্রিতে একটি ব্লগ তৈরি করার সুযোগ দিচ্ছে তা হলো সাব ডোমেইন আকারে। yourname.blogspot.com এই রকম একটা সাব ডোমেন দিবে Blogger .

শুধু গুগল না আপনি চাইলে ও অন্য কোন থার্ড পার্টি ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ও ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন সবচেয়ে ভালো হয় ব্লগার দিয়ে করা।

শুধু ব্লগ তৈরী করে থেমে থাকলে হবে না নিয়মিত কন্টেন্ট পাবলিশ করতে হবে । প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল লিখতে হবে। আপনার বিষয়টি যদি ইউনিক এবং জ্ঞানগর্ভপূর্ণ হয় তাহলে ভিজিটর অবশ্যই আপনার ব্লগে আসবে।নতুন অবস্থায় আপনি প্রতি সপ্তাহে ৫-৬ টি কন্টেন্ট লেখতে পারেন।

আপনার ব্লগে যখন ভিজিটর নিয়মিত আসবে তখন প্রতি সপ্তাহে ২টি কন্টেন্ট লেখলে ও হবে। নতুন ব্লগে প্রথম দিকে ভিজিটর কম আসবে আপনার ব্লগ পরিচিত হলে প্রচুর ভিজিটর পাবেন।

নোটঃ ফ্রি ব্লগিং করবেন নাকি টাকা খরচ করে করবেন। আমি বলবো টাকা খরচ করে ব্লগিং করলে এটাতে আপনার ব্যান্ডিং ভালো হবে আর ফ্রি ব্লগিং চাই তে নিজের নামের ব্লগ কে গুগল পাইরেসি বেশি দেয়।

হয়তো আপনার থেকে প্রতিদিন ৫-১০ টাকা খরচ হবে ডোমেইন এবং হোস্টিং এর জন্য।টাকা খরচ করে নিজের নামে সুন্দর করে ওয়েবসাইট তৈরি করে নিন।মোবাইলে এবং কম্পিউটার দিয়ে উভয় ভাবে করা যায়।

২। YouTube:

 

এতোদিন ইউটিউব ব্যবহার করেছেন বিনোদন বা অন্য কারনে। আপনি চাইলে ইউটিউবে কনটেন্ট তৈরি করে ভালো ইনকাম করতে পারেন। ইউটিউব থেকে কি মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা যায় অবশ্যই পারবেন। মনে করুন আপনি ভ্রমন নিয়ে ইউটিউব এ যাত্রা শুরু করেছেন।আপনার ইউটিউব চ্যানেলে সব কনটেন্ট গুলো ভালো মানুষ এমনিতে আপনার কনটেন্ট দেখবে।

কি করে ভ্রমন করতে হয় এসব নিয়ে ইউটিউব ভিডিও আপলোড করতে পারেন।মনে রাখতে হবে আপনার কনটেন্ট ভালো হতে হবে তাহলে মানুষ পছন্দ করবে।

বর্তমান সময়ে অনেক ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার পাবেন এগুলো দিয়ে ভিডিও এডিটিং করে আপলোড করতে পারেন। তবে কারও কনটেন্ট কপি করে আপলোড করবেন না তাহলে কপিরাইট স্টাইক চলে আসবে।

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে ইউটিউব আগামী বিশ্বে মধ্যে ইউটিউব পুরো দখল করে নিবে এমন ও হতে পারে টিভি চ্যানেল এর প্রতি মানুষের আগ্রহ চলে যাবে। টিভি হলো ওরা যা দেখায় আমরা তা দেখি আর ইউটিউব হলো আমরা যা দেখতে চাই তা দেখি। দিন দিন মানুষ ইউটিউব এর দিকে আসতেছে।

মোবাইল দিয়ে ভালো একটা ইনকাম করতে পারেন ইউটিউব দিয়ে প্রতিমাসে ৪০-৫০ হাজার টাকা মতো ইনকাম করতে পারেন ইউটিউব থেকে।

আপনি চাইলে আপনার মোবাইল দিয়ে ক্যামেরার সামনে বসে ভিডিও বানাতে পারেন। ক্যামেরার সামনে আসতে না চাইলে মোবাইল দিয়ে স্ক্রিন ভিডিও রেকর্ড করে বিভিন্ন ধরনের টিউটরিয়াল ভিডিও তৈরি করতে পারেন ভিডিও হতে হবে ইউনিক এবং কোন প্রকার কপি ভিডিও হতে পারবে না।

ইউটিউব কি ভিউয়ের হিসাবে টাকা দেয়!?উওরঃ না! ইউটিউব টাকা দেয় আপনার ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করার মাধ্যমে। আপনার চ্যানেল মনিটাইজ করে গুগল এডসেন্স মাধ্যমে ভালো আয় করা যায়।গুগল এডসেন্স কি এসব এখন জানবো।

৩। Googl Adsense :

 

Google Adsense হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপনের (Advertisement) কোম্পানি। এটি গুগল কর্তৃপক্ষ নিজে পরিচালনা করছে। এটার মাধ্যমে আপনার ব্লগ বা ইউটিউব ইউটিউব চ্যানেলকে মনিটাইজ করে ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর আসে। প্রতিমাসে আপনি ভালো একটা ইনকাম করতে পারবেন যা আপনি চাকরি করে ও এমন ইনকাম করতে পারবেন না।

বর্তমানে সময় গুগুল এডসেন্স অনুমোদন পাওয়া একটু কঠিন হয়েছে তুলনামূলক। আপনি আমাদের ব্লগে দেখে থাকবেন অনেক গুলো এড দেখাচ্ছে সব গুলো Google AdSense দ্বারা চালিত।

গুগল এ্যাডসেন্স অনুমোদন খুব সহজে পাওয়া যায় না। অনুমোদন পেতে হলে আপনার ব্লগে ২০-২৫ টি ভালো ইউনিক কনটেন্ট থাকতে হবে তাহলো খুব সহজে অনুমোদন পাবেন তার জন্য প্রয়োজন টপ লেবেল ডোমেইন যেমনঃ (.com) (.net) (.org) (.xyz) ইত্যাদি আরো অনেক টপ লেবেল ডোমেইন আছে। আর হা BlogSpot ও অনুমোদন পাওয়া যায় আমি সাজেস্ট করবো ডট কম ডোমেইন নিয়ে করাকে।

 

 

অনেকে বলে থাকে Google AdSense Approve করাটা অনেক কঠিন কাজ। আসলে কঠিন না আমি একদম খুব সহজে পেয়ে গেছি এই সাইটের জন্য ।

৪। Freelancing (ফ্রিল্যান্সিং)

 

ফ্রিল্যান্সিং অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কাজ সবচেয়ে জনপ্রিয়। ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে আপনি প্রতিমাসে ভালো একটি এমাউন্ট ইনকাম করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং কি করে করতে হয় এই নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলোঃ আপনারা যদি চান ফ্রিল্যান্সিং কি করে শুরু করতে হয় তাহলে কমেন্ট মাধ্যমে জানিয়ে দিন।

ফ্রিল্যান্সার কিঃ

 

ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে এমন একজন ব্যক্তি যিনি কোনো নির্দ্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাথে কোনো প্রকার চুক্তিবদ্ধ না হয়ে স্বাধীন ভাবে কাজ করে থাকে। ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে মুক্ত পেশা একজন ফ্রিল্যান্সার যিনিবি​ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে নিজ দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করে থাকেন।

একজন ফ্রিল্যান্সারে নির্দ্দিষ্ট কোন পারিশ্রমিক থাকে না। আবার ফুল টাইইম বা পার্ট টাইম এ বিষযটি নির্দ্দিষ্ট নাও হতে পারে। স্বাধীনচেতা একজন- যিনি বি​ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে নিজ দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকেন। উদাহরণ হিসাবে গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে আলোচনার করবো আজকে

যেমন: ​একজন ডিজাইনার যিনি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য ডিজাইন করে থাকেন কিছু সময়ের জন্য লোগো ডিজাইন, ব্যানার, পোস্টার ডিজাইন একটা চুক্তি অনুযায়ী ডিজাইন করে থাকে।

তার চুক্তি শেষ হলে সেই প্রতিষ্ঠানে সাথে অন্য কারও জন্য সে ডিজাইন করে থাকে। একটা জিনিস মনে রাখতে হবে কোন ব্যাবসা শুরু করতে গেলে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইন এর ভূমিকা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।

একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার পারে কোন প্রতিষ্ঠানকে খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে। একজন লোগো ডিজাইনার একটা লোগোর মাধ্যমে সে প্রতিষ্ঠানের নামটিকে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারে। তাছাড়া বর্তমান সরকার দেশের শিক্ষিত বেকার যুবকদের কাজে লাগানোর জন্য Freelancing বিষয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর ব্যবস্থা চালু করেছে বাংলাদেশ সরকার।

বিভিন্ন ওয়েবসাইট ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে কাজের সুযোগ দেয় কিছু কিছু ওয়েবসাইট আছে Hourly Project এবং Fixed Price Project. Hourly বেস কাজ করলে প্রতি ঘন্টায় আপনাকে ডলার দেওয়া হবে আপনার দক্ষতা যদি ভালো হয় তাহলে আপনি $15 থেকে $ 35 USD পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।

তার জন্য আপনাকে প্রথমে ভালো একটা ক্যাটাগরিতে দক্ষ হতে হবে। আপনি ভালো একটা অর্থ আয় করতে পারবেন। আসলে কি ফ্রিলান্সিং করে অর্থ আয় করা সম্ভব। হা! এটা ১০০% সম্ভব বাংলাদেশে হাজার হাজার মানুষ ফ্রিলান্সিং করে প্রতি মাসে অনেক টাকা উপার্জন করতেছে।

ফ্রিল্যান্সিং থেকে মাসে লাখ টাকা উপার্জন করে এমন লোকও আছে। এখানে যার যার মেধা অনুসারে তার প্রতিফলন ঘটাতে পারে।

৫। আর্টিকেল রাইটিং:

 

আপনি যদি ভালো লেখক হন বা লেখালিখির জ্ঞান আছে আপনি চাই লে আর্টিকেল রাইটিং কাজ খুব সহজে শুরু করতে পারেন।

আর্টিকেল রাইটিং কি?

 

আর্টিকেল রাইটিং আপনি এখন এই পোস্টটি পড়িতেছেন এটা হলো একটা আর্টিকাল।এ-ই ধরনের আর্টিকাল এর প্রতি যদি আপনার ধারণা থাকে তাহলে আপনি শুরু করতে পারেন।
সহজে বলতে গেলে কোন কিছু বিষয়ের উপর লেখা। সেটি হতে পারে আপনার পছন্দের কোন বিষয় ভ্রমন হতে পারে,মোটিভেশান হতে পারে,পড়াশোনা এর বিষয় হতে পারে ইত্যাদি।

আর্টিকাল রাইটিং কাজের অনেক চাহিদা রয়েছে অনলাইন মার্কেট প্লেসে। আপনি যদি চাইলে কোন কম্পানির হয়ে আর্টিকাল রাইটিং কাজ করতে পারেন।

তাদের দেওয়া বিষয়ের উপরেই অথবা নিজের ব্লগে আর্টিকেল লিখেও বেশ ইনকাম করতে পারেন। আর্টিকাল রাইটিং চাহিদা বিপুল পরিমাণ রয়েছে ফ্রিলান্সিং মার্কেটে।

তবে এটা ইংরেজি আর্টিকেল এর জন্য। এটাকে ক্যারিয়ার হিসাবে নেওয়া যেতে পারে। কাজের চাহিদা বিপুল পরিমাণ রয়েছে বিদায় ক্যারিয়ার হিসাবে নিতে কোন সমস্যা হবে না আশা করি।

৬। Playing Game (প্লেয়িং গেইম)

অনেকে আছে গেইম খেলতে ভালোবাসেন। আবার সেটা যদি গেইম খেলা করে টাকা আয় করা যায় তাহলে মন্দ কি। বর্তমান সময়ে অনেক অনলাইন ওয়েবসাইট রয়েছে তাদের সাইটে গিয়ে যদি আপনি গেইম খেলা করেন তাহলে আপনাকে ওরা কিছু টাকা দেয়।

তবে এটা অনলাইনে আয়ের ভালো দিক না ভিন্ন ভিন্ন ওয়েবসাইট গেইম খেলে অনেকেই প্রতরনা শিকার হয়েছে টাকা দেয় না। আবার অনেক সাইটে পেপাল মাধ্যমে পে করে বলে সে টাকা নিজের পকেটে আনা অনেক কষ্ট হয়েছে। কারণ বাংলাদেশ পেপাল সাপোর্ট করে না।

তাই গেইম খেলে টাকা উপার্জন করাটা ভালো দিকনা আমি বলবো এটাতে সময় নষ্ট না করে অন্য কোন ওয়েতে আয় করার চেষ্টা করা।

গেম খেলে কি টাকা আয় করা যায়?উওরঃ হ্যা! বিভিন্ন ওয়েবসাইট গেম খেলে টাকা আয় করতে পারবেন।

৭। e-commerce (ই-কমার্স)

অনলাইন থেকে আয়ের সবচেয়ে ভালো এবং অন্যতম মাধ্যমে হলো ই-কমার্স।অন্যতম বলার কারণ হলো দিন দিন মানুষ অনলাইনে ঝুঁকতেছে।

মানুষ বেশি সময় অনলাইনে থাকে। বর্তমান সময়ে কেনা কাটা অনলাইন থেকে বেশি করে তাঁকে। ই-কমার্স বলতে আমরা স্বাভাবিক ভাবে বুঝিয়েছি অনলাইন থেকে কেনাকাটা করা। আপনি যদি অনলাইন থেকে কেনা কাটা করেন তখন অবশ্যই সেটি যে কোন একটি ওয়েবসাইট থেকে কিংবা কোন ফেইসবুক পেইজে এর মাধ্যমে ক্রয় করেছেন।

সেটা যদি আপনার ওয়েবসাইট কিংবা আপনার নিজস্ব ফেইসবুক পেইজ থেকে অন্য মানুষ কিনে তাহলে কেমন হয়। তার জন্য আপনার প্রয়োজন নিজস্ব প্রোডাক্ট এবং কিছু ইনভেস্ট প্রয়োজন ই-কমার্স ব্যবসার জন্য আপনি যদি পোশাক নিয়ে ই-কমার্স শুরু করবেন তাহলে সেই পোশাক আগে থেকে ক্রয় করে রাখতে হবে। সামান্য কিছু ইনভেস্ট দিয়ে শুরু করতে পারেন।

ই-কমার্স শুরু করার জন্য ওয়েবসাইট আর ফেইসবুক পেইজ প্রয়োজন। ইনভেস্ট যদি বেশি থাকে তাহলে ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে শুরু করতে পারেন এটাতে গ্রাহকের কাছে ট্রাস্ট হয়। কাস্টমাররা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাকে কোন প্রোডাক্ট অর্ডার করবে সে অনুযায়ী আপনাকে কাজ করতে হবে।

এর জন্য আপনাকে কাস্টমার এর কাছ থেকে বিশ্বস্ততা অর্জন করতে হবে। ই-কমার্স ওয়েবসাইটের জন্য আপনি, ডিজিটাল প্রোডাক্ট ইউজ করতে পারেন।কম ইনভেস্ট ফেইসবুক পেইজে হতে পারে।

আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যমে।

তবে ই-কমার্স শুরু করার আগে অনেক কিছু ধারণা থাকা প্রয়োজন। সব কিছু জেনে শুনে ই-কমার্স শুরু করতে হবে। না হলে লস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এবং আপনি যে সমস্ত পণ্যগুলো বিক্রি করবেন সে সমস্ত পণ্য গুলো আপনাকে নিজ দায়িত্বে কাস্টমারের কাছে সঠিক সময়ে সঠিক পণ্য পৌঁছে দিতে হবে।

৮। Online Seller:

 

Online Seller হচ্ছে, অনলাইনে কোন প্রোডাক্ট বা পণ্য বিশ্বস্ত সহকারে বিক্রয় করা। অনলাইনে আপনি অনেক ধরনের পণ্য বিক্রি করতে পারেন তবে পণ্য খুব সহজে বিক্রি হয় না তার জন্য প্রয়োজন বিশ্বস্ত।

বিশ্বস্ত অর্জন এর জন্য আপনার কাস্টমারদেরকে সঠিক পণ্য কম দামের মধ্যে দিতে পারেন। নতুন অবস্থায় লাভ না করাটাই ভালো আগে বিশ্বস্ত অর্জন করে লাভের চিন্তা করা যেতে পারে।

অনলাইন সেলার এবং ই-কমার্স এর মধ্যে বেশি পার্থক্য নেই। আপনি চাইলে মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় যে কোন পণ্য দিয়ে শুরু করতে পারেন।

আপনার কাছের পরিচিত মানুষদের কাছে প্রথম অবস্থায় পণ্য বিক্রি করে তাদের মতামত শেয়ার করুন আপনার ওয়েবসাইট বা ফেইসবুক পেইজে। অনলাইনে প্রোডাক্ট বিক্রয় করার জন্য আপনি একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট প্রয়োজন।

৯। Dropshipping:

 

নামের মধ্যে ও শপিং এর মতো কিছু একটা আছে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক Drop shipping সর্ম্পকে

Dropshipping কি?

 

ধরুন আপনি একজন কাপড় ব্যাবসায়ি অথবা আপনার আশেপাশে পরিচিত লোকজন কাপড় এর ব্যবসা করে তাদের দোকান একটা ভালো মানের শার্ট এর প্রতি পিছ দাম ৪৫০ টাকা মতো।

ঠিক সেইম ক্যাটাগরির শার্ট অনলাইনে কোন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে ৭০০-৮০০ টাকার মতো বিক্রি হচ্ছে বা করতেছে। এমনকি অন্য কোন বড় বড় দোকানে এই শার্টের দাম ৯০০-১১০০ টাকার মতো বিক্রি করে থাকে।

উদাহরণ হিসাবে ধরা যাক ব্যবসায়িরা চাষীদের কাছ থেকে কম টাকায় শাক-সবজি ক্রয় করে ঢাকা শহরে তার চেয়ে ২ গুণ টাকায় বিক্রয় করা হয়।

মূলত Dropshipping হয় এই ভাবে এটা করার জন্য আপনার প্রয়োজন একটা ই-কমার্স ওয়েবসাইট যার সাহায্য আপনি Dropshipping করতে পারেন।

১০। Sell Photos Online:

 

আপনার যদি ফটোগ্রাফিক এর শখ থেকে থাকে। তাহলে এই ফটো গুলো আপনি অনলাইন সেল করতে পারেন। এমন ও তো হতে পারে, আপনার ঘরের আশে পাশে অবহেলায় পড়ে থাকা এমন কিছু সিনারী বা সুন্দর ছবি রয়েছে যাকে ক্যামেরাবন্দী করার পর অনলাইনে বিক্রয় করতে পারেন।

আপনি যদি ভালো ফটোগ্রাফার হন তাহলে নিয়মিত বিভিন্ন ফটো তুলে সে ফটে বিভিন্ন অনলাইনে সেল করতে পারেন এই খান থেকে একটা ভালো ইনকাম আর্ন করা যায়।

ভালো বলতে প্রতিমাসে তো $২০০-$৩০০ ডলার ইনকাম করা যেতে পারে। নিছে কয়েকটি ইমেজ সেলের সাইট দেওয়া আছে চাই লে দেখতে পারেন।

500px.com | shutterstock.com | envato.com সহ আরো অনেক সাইট রয়েছে

১।সাটাস্টোক
২।এডোবি স্টোক
৩।ইমেজেস বাজার ইত্যাদি।

১১।Online Teacher:

 

যারা কলেজ ভার্সিটিতে লেখা পড়ার পাশাপাশি ঘরে ঘরে গিয়ে ছাত্র ছাত্রীদেরকে টিউশন করান। আপনি চাইলে এই টিউশন টা অনলাইনে করাতে পারেন।

তার জন্য ভালো মাধ্যম হলো ইউটিউব। এই ইউটিউব থেকে আপনি অনলাইন টিউশন করাতে পারেন।অনলাইন টিউশন করে প্রতিমাসে ভালো একটা ইনকাম করা যায়।

বর্তমানে অনলাইন কে কাজে লাগিয়ে অনেকেই অনলাইন টিউশন করে আরো অনেক বেশি ইনকাম করছেন। আপনি হয়তো জানেন না বর্তমানে উন্নত বিশ্বে প্রায় শিক্ষক অনলাইনে টিউশন করছেন।

আপনি কোন এক সাবজেক্ট এর ওপর কোর্স তৈরি করে সেইটা অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন।

এবং এটা দিন দিন বাড়ডেছে।যদি আপনার যে কোন একটি বিষয়ে আপনার প্রচুর দক্ষতা রয়েছে, তাহলে আপনিও অনলাই টিউশন করে ভাল উপার্জন করতে পারেন।অনলাইন ইনকাম এটা ভালো একটা মাধ্যম হতে পারে।

১২। eBook:

ই-বুক হলো একটা পিডিএফ ফরমেটে সিস্টেম।এটা ও এক প্রকার অনলাইন টিচ করার মতো। তবে ভিন্ন হলো এটাতে লেখতে হয় লেখে বই আকারে প্রকাশ করতে হয়। আপনি যদি ভালো লেখতে পারেন তাহলে পিডিএফ আকারে প্রকাশ করে ভালো ইনকাম করতে পারেন। তার জন্য প্রয়োজন আপনার একটা ওয়েবসাইট যার মাধ্যমে ই-বুক অনলাইনে সেল করতে পারেন।

আপনার কাছে থাকা প্রশ্ন?

 

অনলাইনে কি কি কাজ করা যায়?

অনলাইনে অনেক প্রকারে কাজ করে আয় করা সম্ভব।এই পোস্টটি থেকে আপনি অনলাইনে ১২টি আয় নিয়ে আইডিয়া পাবেন । এই ওয়েবসাইটের বাকি পোস্ট গুলো পড়লে বিভন্ন আয়ের উৎস পেয়ে যাবেন।

অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি?

অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে একটা স্কিলে ভালো হতে হবে। আপনার স্কিল যত ভালো হবে আপনি ততিই ভালো আয় করতে পারবেন। স্কিল ভালো না হলো অনলাইন ইনকাম করা অনেক কষ্টকর হয়ে যাবে।

মোবাইল দিয়ে অনলাইনে ইনকাম?

আপনি মোবাইল দিয়ে অনলাইন থেকে অনেক ভাবে আয় করতে পারবেন। আমরা পরবর্তী কনটেন্ট মোবাইল দিয়ে আয় করার উপায় নিয়ে বিভিন্ন কনটেন্ট আপনাদের সামনে নিয়ে আসবো।

আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন আমাদের QnA তে।
এই কনটেন্ট টি শেয়ার করুন আপনার বন্ধু দের মাঝে। যাতে তারা অনলাইন থেকে আয় করতে মোটিভেট পাই।



.

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top