ফ্রি টাকা ইনকাম

কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করবেন 

Freelancer.com এই ওয়েবসাইট হলো freelancer দের জন্য ফ্রি টাকা ইনকাম আয়ের মিশিন ওয়েবসাইট।আপনি যদি নতুন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে এই ওয়েবসাইট আপনার জন্য একটা বেস্ট মাধ্যম। কেনও বেস্ট বললাম সেটা হলো এই মার্কেটপ্লেস থেকে আপনি কাজ শিখতে পারবেন। এই মার্কেটপ্লেস পরিচিত কনটেস্ট এর জন্য, কনটেস্ট করলে আপনি কাজে শিখতে পারবেন।

আমি নতুন Freelancer দেরকে সবার আগে এই ওয়েবসাইট কে সাজেস্ট করি Freelancer.com কারণ আপনি এই ওয়েবসাইট থেকে কাজ শিখতে পারবেন। কাজ শিখলে বা কাজ জানলে আপনাকে যে কেউ কাজ দিবে।আপনি  কাজ না জানলে আপনি বিভিন্ন Freelancing মার্কেটপ্লেসে গেয়ে সময় নষ্ট করবেন। কাজ পাবেন না ধৈর্য সীমানা অতিক্রম করবে আর বলবেন ফ্রিল্যান্সিং আমার দ্বারা হবে না। আসলে এটা ভুল ধারণা আপনার জন্য। এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কি করে এই মার্কেটপ্লেস কাজ করে, কি করলে আপনি আয় করতে পারবেন ইত্যাদি।

এই ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সার তাদের জীবিকা নির্বাহ করতেছে আমাদের দেশের অনেক ফ্রিল্যান্সার আছে শুধু মাত্র এই ওয়েবসাইট এর ওপর নির্ভর করে কাজ করতেছে অন্য কোন মার্কেটপ্লেসের উপর নির্ভর করে না । এই ওয়েবসাইট থেকে আপনি ভালো মানের একটা এমাউন্টও আয় করতে পারবেন । 

ফ্রিল্যান্সার ডট কম কিভাবে কাজ করে?

আপনি এই ওয়েবসাইট থেকে কয়েকটি ধাপে কাজ শেষ করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইট কত ফ্রিল্যান্সার আছে সেটা আপনি হিসাব করতে পারবেন না।বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সারদের  কমতি নেই বিশেষ করে বাংলাদেশ এবং ভারতের। যেমন ফ্রিল্যান্সার বেশি ততই কাজের ডিমান্ড কম, আমাদের দেশের ফ্রিল্যান্সার অনেক সময় কম টাকায় কাজ করে থাকে এই মার্কেটপ্লেস থেকে।

আপনি নতুন অবস্থায় তাদেরকে ফলো করতে পারেন, এই ওয়েবসাইট আপনি নতুন হলে আপনার কাজ পাওয়া ক্ষনিকটা কষ্ট হবে। আপনাকে কনটেস্ট করতে হবে, কনটেন্ট জয় লাভ করতে হবে  তার পর ভালো মতো রিভিউ নিয়ে বিভিন্ন কাজে বিড করতে হবে। 

ফ্রিল্যান্সার ডট কম কিভাবে কাজ করে?

আপনাকে কয়েক ভাবে এখান থেকে হায়ার করতে পারে বিভিন্ন ক্লায়েন্ট। তারা সরাসরি আপনাকে তাদের কাজ দিয়ে দিতে পারে কিংবা তাদের জব পোস্ট করতে পারে,  সেখান থেকে আপনি বিড করতে পারেন । সেই বিড থেকে আপনি ভালো মতো আপনার চাহিদা, ক্লায়েন্ট এর চাহিদা মিলে গেলে আপনি কাজটি পেতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সার ডট কমে কি ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়?

এটি একটা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য  মর্কেটপ্লেস। এইখানে আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগরির ফ্রিল্যান্সার কাজ পাবেন। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন হয়ে থাকেন তাহলে এই ওয়েবসাইট হবে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো একটা মার্কটপ্লেস। এই ওয়েবসাইট থেকে আপনি ভালো মতো কাজ শিখতে পারবেন ফ্রিতে, কাজ শিখ না শিখা সবই আপনার ব্যক্তিগত বিষয় এর মধ্যে পড়ে।

প্ল্যাটফর্মের বিশালতার কারণে, এটি একজন নবাগতের জন্য খুব কঠিন বলে মনে হতে পারে। আমাদের দেশের ফ্রিল্যান্সাররা কাজ শিখে সবার আগে ফাইভারে দিকে চলে যায়। তবে আপনি এটা না করে এই ওয়েবসাইট চলে আসুন দেখবেন কি করে আয় হয়। আয় না হলেও আপনি একটা আইডিয়া পাবেন ক্লায়েন্ট কি ধরনের কাজ নিতে পছন্দ করে সেই সম্পর্কে। অনেকে জানে না এই ওয়েবসাইট কি করে কাজ করে।

 আজকে আপনাদের কে এই ধাপ গুলো নিয়ে আলোচনা করবো।

ধাপ #১ঃ

আপনার স্কিল যেটা ভালো সে নামে এখানে একাউন্ট তৈরি করবেন। আপনি ডিজাইনার হলে আপনি ডিজাইনার দের বিভিন্ন প্রোফাইল দেখুন,তারা কি করে প্রোফাইল সাজিয়েছে । আপনি কয়েকটি ফ্রিল্যান্সারের প্রোফাইল দেখে ভালো মতো একাউন্ট সাজাতে পারবেন।  তাদের মতো একাউন্ট তৈরি করতে চেষ্টা করুন। সবসময় মনে রাখবেন কপি পেস্ট করবেন না।

কারও প্রোফাইল থেকে কোন কিছু নেবেন না, জাস্ট একটা আইডিয়া নিবেন, এই আইডিয়া কে কাজে লাগিয়ে আপনার একটা প্রোফাইল তৈরি করে নিন।

আপনি কোন বিষয়ে অভিজ্ঞতা আছে সেটা নির্ধারণ করুন, এই ওয়েবসাইট গিয়ে সাইন আপ করুন ইমেইল, পাসওয়ার্ড, ইউজার নেম দিয়ে । আপনার ক্যাটাগরির অনুযায়ী ইউজার নেমঃ দিন, আপনি যদি ডিজাইনার হন তাহলে আপনার নামের পাশে ডিজাইনার যুক্ত করুন, আপনি যদি মার্কেটার হন আপনার নামের পাশের মার্কেটার রিলেটেড একটা কিছু যুক্ত করুন। 

Freelancer.com-এ সাইন আপ করা এবং কাজ করা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করতে পারবেন। তারা প্রকৃত পক্ষে পেইড সার্ভিস ও দিয়ে থকে, তবে আপনি নতুন হওয়ার তাদের ফিউচার প্যাকেজ ক্রয় করার প্রয়োজন নেই। তাদের ৪ ক্যাটাগরির ফিউচার প্যাকেজ আছে। আপনি চাইলে তাদের ফিউচার প্যাকেজগুলো দেখে আপনার বাজেট থাকলে তাহলে এখান থেকে ক্রয় করতে পারেন। 

একাউন্ট তৈরি

যা আপনাকে আরও বেশি উপার্জন করতে সাহায্য করবে এই অফার গুলো।  যেমন প্রতি মাসে আরও বিড পাওয়া এবং দক্ষতার তালিকা। নির্দিষ্ট কিছু প্রকল্পের জন্য আপনার প্রোফাইলের নির্দিষ্ট দক্ষতার প্রতিফলন প্রয়োজন, তাই আপনি যত বেশি তালিকাভুক্ত করবেন, তত বেশি সুযোগ পাবেন।

আরও পড়তে পারেন:

অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় – অনলাইনে ইনকাম করার 100 টি সহজ উপায়

ফিন্যান্স কাকে বলে | ফিন্যান্স বলতে কি বুঝায়

এড দেখে টাকা ইনকাম কি হালাল

হালাল ইনকাম এর জন্য কোন স্কিল সবচেয়ে ভাল

আপনি ফাইভারে প্রতিদিন বায়ার রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারবেন ১০ টি সম্পন্ন ফ্রিতে। তবে এই ওয়েবসাইট সেটা পারবেন না এটা করতে হলে আপনাকে টাকা দিয়ে তাদের মেম্বারশিপ একাউন্ট ক্রয় করতে হবে তাহলে আপনি কোন কাজে বিড করতে পারবেন ফ্রিতে, তার আগে  পারবেন  না। আমি মনে করি নতুন অবস্থায় এটার প্রয়োজন নেই ,

আপনি এই মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জানুন তার পরে মেম্বারশিপ ক্রয় করুন তার আগে ক্রয় করার প্রয়োজন নেই। আপনি এখানে কনটেস্ট এ জয়েন করতে পারেন সম্পন্ন বিনামূল্যে। এটা হলো সবচেয়ে ভালো একটা দিক।আপনার কাজের চাহিদা অনুযায়ী এখানে বিভিন্ন কনটেস্ট পাবেন এগুলো থেকে আপনার চাহিদা মিলে গেলে কনটেস্ট করবেন।

ধাপ #2: 

আপনার প্রথম ধাপ শেষ হলে এখন ২য় ধাপে আসুন, আপনার প্রোফাইল সেট আপ করুন। প্রোফাইল হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কেউ আপনাকে কাজ দেওয়ার আগে দেখবে আপনার প্রোফাইলে কি কি আছে। সেটা দেখবে তার পর আপনার প্রোফাইল তাদের ভালো লাগলে সরাসরি কাজ দিয়ে দিবে। 

প্রোফাইল সাজাতে আপনি আপনার ক্যাটাগরির আরেকজন ফ্রিল্যান্সারের প্রোফাইল দেখুন তারা কি রকমের বায়ো দিয়েছে, কি রকমের প্রোফাইল পিকচার দিয়েছে ইত্যাদি। মনে রাখবেন আপনি কারো বায়ো কপি-পেস্ট করবেন না। এটা মারাত্মক ভুল এটা করলে আপনার প্রোফাইল গ্রো হবে  না। এই মার্কেটপ্লেস আপনাকে পেরালাইস করে দিবে আপনার প্রোফাইল কে। 

সুন্দর মতো একটা প্রোফাইল ছবি দিন আপনার। এটি আপনার ব্যক্তিত্ব, সারসংকলন, পোর্টফোলিও এবং দক্ষতা সবই এক করে দেখায় এর আগে পোস্ট কি করে একটা ভালো মতো পোর্টফোলিও তৈরি করতে সেই সম্পর্কে আপনাদের কে জানিয়ে ছি।এই আর্টিকেলটি আপনি ফলো করতে পারেন এটার ফলে  এটি বোঝানোর জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার: একজন ক্লায়েন্ট বা বায়ার  আপনাকে নিয়োগ দেবেন কিনা তার উপর ভিত্তি করে আপনি নিজেকে কতটা ভালভাবে উপস্থাপন করবেন তার উপর ভিত্তি করে।

ধাপ #3: 

প্রকল্প খুঁজুন এবং বিডিং শুরু করুন। নতুন অবস্থায় আপনাকে বিড করার জন্য ১০-১৫ টি বিড ফ্রিতে দিবে। প্রতিদিন একটা করে আপনি কনটেস্ট জয়েন করতে পারবেন ফ্রিতে আনলিমিটেড। কনটেস্ট এর প্রাইস অনেক হাই থাকে $৫০-$১০০০০ পযন্ত হয়ে থাকে। আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হলে আপনার জন্য এই মার্কেটপ্লেস হবে সবচেয়ে ভালো।

 Freelancer.com এ টাকা উপার্জন আসলে এখান থেকে শুরু হয়। এই মার্কেটপ্লেস আপনাকে ৭৫০ টি ক্যাটাগরির ওপর কাজ করার সুযোগ করে দিচ্ছে, আপনার স্কিল সাজান, স্কিল তৈরি করেন তার পর আয় করেন। 

বিডিং শুরু করুন

 এই মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন বিভাগে শত শত ক্যাটাগরির এবং প্রতিযোগিতা প্রতিদিন পোস্ট করা হয়। নিয়মিত আপনি আপনার ক্যাটাগরির ডিজাইন চেক করবেন, আপনার  প্রতিযোগীতা পৃষ্ঠা চেক করে আপনি যাদের কাজ করতে চান তাদের খুঁজে বাহির করুন । চাকরির পৃষ্ঠায়, আপনি বিডিংয়ের জন্য উপযুক্ত প্রকল্পগুলি দেখতে পাবেন।

 প্রতিযোগিতার জন্য, আপনি কেবল একটি এন্ট্রি জমা দিন।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং লেখা থেকে শুরু করে মার্কেটিং এবং অ্যাকাউন্টিং পর্যন্ত চাকরির পৃষ্ঠায় 750টিরও বেশি কাজের ক্যাটাগরি রয়েছে।

অবশ্যই, আপনার দক্ষতার সাথে মেলে এমন একটি জবের জন্য বিড বা কনটেস্ট জয়েন করবেন।  এই পোস্ট আপনাকে জাস্ট কয়েকটি ধাপের ধারণা দিলাম।

Freelancer.com হল আইডিয়া, দক্ষতা এবং প্রতিভাদের জন্য একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে যে কেউ তাদের পছন্দের বিষয়ে কাজ করতে পারে।

ধাপ #4: 

কাজ। এটা শেষ ধাপ আপনি বিড করলেন কাজও পেলেন, এবার শুরু হবে আপনার নতুন ধাপ। ক্লায়ান্ট বা বায়ার যতক্ষণ না এই মার্কেটপ্লেসে টাকা জমা দিবে না ততক্ষণ আপনি কাজ শুরু করবেন না।   

এটি সবচেয়ে কঠিন কিন্তু সবচেয়ে ফলপ্রসূ পদক্ষেপ হতে পারে। কাজ শুরু করার আগে, নিশ্চিত করুন যে আপনি এবং বায়ার উভয়ই প্রকল্পের সুযোগ, সময়সীমা এবং মাইলস্টোন পেমেন্টের পরিপ্রেক্ষিতে সারিবদ্ধ হয়েছেন যাতে  আপনি  কাজ করার পর আপনাকে টাকা দিতে সংকোচ না করে বায়ার, তাই আগে থেকে পেমেন্ট এর মাইলস্টোন তৈরি করুন  যাতে  কোনও সমস্যা না হয় কাজ জমা দেওয়ার পর।

আইডিয়া, দক্ষতা

হয়তো আপনাকে বায়ার কাজ দিলো আপনি অনেক আনন্দিত কাজটা করার জন্য। বায়ার টাকা জমা না দেওয়া পযন্ত আপনি কাজটি করবেন না। যদি করেন বায়ার আপনাকে টাকা ও দিতে ও পারে  আবার নাও দিতে পারেন। কাজ করে দিলেন টাকা মেরে গেলে এটা হয় সবচেয়ে খারাপ বিষয়। এটা হওয়ার সম্ভবনা খুবই কম। 

 বায়ার মধ্যে সবকিছু পরিষ্কার হতে হবে – আপনি কাজ শুরু করতে খুব উত্তেজিত হতে পারেন, কিন্তু শান্ত থাকুন এবং মনোযোগ দিন।একবার কাজ  দেওয়া হলে, টাইমলাইন, বাজেট এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে আপনি আপনার বায়ার থেকে নিশ্চিত হন যে, বায়ার আপনার থেকে চাচ্ছে আরও নিশ্চিত হন আপনি বায়ার কাজের রিকোয়েস্ট অনুযায়ী কাজটা সম্পন্ন করতে পারবেন কিনা।যদি পারেন তাহলে বায়ার থেকে সে কাজ সম্পর্কে পুরে ডিটেইলস নিয়ে কাজ শুরু করা উচিত।  

চ্যাটবক্স ব্যবহার করুন সহজে বা এই মার্কেটপ্লেসের এপস ব্যবহার করুন। যাতে তাড়াতাড়ি আপনি মেসেজ আাধান প্রধান করতে পারেন সহজে।  মোবাইল অ্যাপ ইনস্টল করুন যাতে আপনি যেখানেই থাকুন না কেন আপনার বায়ার মেসেজ এর উওর দিতে এবং আপডেট রাখতে পারেন কাজ সম্পর্কে ।এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যেহেতু আপনি কারও কাজ করতেছেন। 

ধাপ #5: 

কাজ যেমন ভাবে নিয়েছেন ঠিক তেমনিভাবে কাজটা ভালো মতো সফল ভাবে শেষ করুন। এবং একটা ভালো রিভিউ অর্জন করুন। কাজ না  জানলে  কাজ নিবেন না। যদিও নিয়ে থাকেন তাহলে আপনি বিপদে পড়ে যাবেন। 

আপমার কাজ শেষ হয়ে গেলে  একবার আপনি পেমেন্ট পেয়ে গেলে, আপনি পেপ্যাল, ​​ওয়্যার ট্রান্সফার, মানিবুকারস বা আপনার  স্থানীয় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট (ফ্রিল্যান্সার ডট কমের এক্সপ্রেস উইথড্রয়াল সিস্টেমের মাধ্যমে কাজ করে) এর মাধ্যমে আপনার টাকা আনতে  পারবেন আপনার ব্যাংক একাউন্টে।

রিভিউ অর্জন

এছাড়াও, সর্বদা ফাইভ-স্টার ফিডব্যাকের জন্য লক্ষ্য রাখুন – দুর্দান্ত, গুণমান প্রতিক্রিয়ার সংগ্রহ আপনার পোর্টফোলিওতে কাজের মাত্রা যুক্ত করুন।

আপনার কাজ সময় মূল্যবান ঠিক আপনার সময় মতো কাজের দাম ঠিক করুন।আপনার কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্টে করুন আমরা আপনার প্রশ্নের উওর দিতে চেষ্টা করবো।

হালাল ইনকাম এর জন্য কোন স্কিল সবচেয়ে ভাল

৭ টি উপায়ে ২০২৩ সালে একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করুন: সঠিক উপায়ে!

ফেসবুক থেকে আয় | ৭টি উপায়ে ফেইসবুক থেকে টাকা ইনকাম

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *