মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
বর্তমান সময়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় খুঁজাটা খুব জুরুরি। বাংলাদেশ মূল্যস্ফীতি কারণে বেশি আয় করতে চাওয়াটা স্বাভাবিক।
৫০ হাজার টাকা আয় মানে হলো প্রতিদিন আপনাকে ১৬৫০/- টাকা মতো আয় করা। এটা কিন্তু অস্বাভাবিক ব্যাপার না।
এই টাকা একজন বাইক রাইডারও আয় করতে পারে।
আপনি আয় করতে পারবেন। যেমন আয় করবেন তেমন খরচ ও হবে এটা মনে রাখিয়েন।
প্রতিমাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব?
হ্যা অবশ্যাই সম্ভব! তবে এটার জন্য আপনাকে মেধা ব্যবহার করা জানতে হবে তাহলে আপনি আয় করতে পারবেন।মেধা আর স্কিল থাকলে আপনি আয় করতে পারবেন।যদি স্কিল না থাকে তাহলে আয় করতে পারবেন না।
স্কিল কোথায় থেকে শিখবো?
স্কিল শেখার জন্য আপনাকে সময় দিতে হবে। বর্তমান সময়ে সবার হাতে স্মার্ট ফোন আছে।এই স্মার্ট ফোন কে কাজে লাগিয়ে যেকোন স্কিল শিখতে পারেন।
গুগল ইউটিউব কে কাজে লাগাতে পারেন আপনার স্কিল শেখারা জন্য। আপনি কি শিখতে চান ইউটিউব সার্চ করুন।
ইউটিউব গিয়ে সার্চ করলেন,
“ডাল রান্না করার উপায়”
দেখবেন কতটা রেজাল্ট আসে।আপনি ইউটিউব থেকে ডাল রান্নাকরার উপায় শিখতে পারেন হাতে কলমে।
কি ভাবে এই স্কিল আপনার আয়ত্তাধীন আনবেন: ইউটিউব ভিডিও দেখারা সময় সাথে খাতা এবং কলম সঙ্গে করে নিন।
আমি আপনাদের কে কম্পিউটার নোট পেটের মধ্যে দেখাচ্ছি তবে আপনারা খাতা আর কলমের মধ্যে করতে চেষ্টা করবেন।
তার পর ভিডিওতে যা যা বলে তা তা নোট করে রাখুন।
ঠিক মতো নোট করে রাখবেন। মনে রাখবেন ভিডিও দেখে দেখে আপনি ডাল রান্না করতে যাবেন না।
এখন একশনের পালা। আপনি যা নোট করেছেন সেটা। এইবার গুগলে সার্চ করুন
“ডাল রান্না করার উপায়”
আপনি ভিডিওতে দেখে যা নোট করেছেন এবং গুগলে সার্চ করে বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট পড়ে যা নোট করেছেন। সেটার ভিন্নতা দেখুন।
দেখবেন অনেক কিছু নতুন করে জানতে পেরেছেন।এইবার বাস্তব লাইফে প্রয়োগ করার পালা। আপনি মোটামোটি রান্না করা জন্য প্রস্তুত তবে।
একেবারে আপনি রান্না করতে পারবেন না। রান্নাও করেন তবে আপনি সঠিক রান্না করতে পারবেন না। আপনার প্রয়োজন একটা অভিজ্ঞা। সেটা আসবে বার বার রান্না করলে।
এখন কথা আসতে পারে আমি তো মেয়ে না।ছেলে তাহলে আমি কি করে এটা আমার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করবো।
আসলে এটা একটা উদাহরণ এর জন্য বলা হয়েছে। আপনি এই প্রয়োগের মধ্যে আপনার যে কোন স্কিল শিখতে পারেন ইউটিউব এবং গুগলকে ব্যবহার করে।আগে স্কিল আয়ত্ত করুন দেখবেন প্রতিমাসে টাকা আয় কেমনে হয়।
দারাজ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করুন?
স্কিল তো আপনার শিখা শেষ এখন আপনার প্রয়োজন “উপায়” নিজেকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে আপনি সহজেই আপনার টার্গেটে পৌঁছাতে পারবেন।
মনে করুন আপনি দারাজ কে ব্যবহার করে এই টাকা আয় করতে চাচ্ছেন।তাহলে আপনাকে দারাজে একাউন্ট করতে হবে সেটা হবে Affiliate Account.দারাজে Affiliate এর মাধ্যামে একটা আয় করা সম্ভব। এটার জন্য আপনাকে মার্কেটিং শিখতে হবে।
দারাজ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করা এতো সহজ না। তবে কঠিন ও না।এই টাকা আয় করতে হলে বিভিন্ন সোশাল মিডিয়ার পাওয়ার ব্যবহার করা জানতে হবে।
বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া আপনাকে সাহায্য করবে:
- ফেসবুক
- টিকটক
- ইউটিউব ইত্যাদি।
এই তিন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে সহজেই আপনার ম্যাজিক ফিগারে পৌছাতে পারবেন।
দারাজ আপনাকে বিভিন্ন ক্যাটাগরি মাধ্যামে বিভিন্ন রকমের কমিশন দিবে।আপনি ২-১০% পর্যন্ত কমিশন পেতে পারেন দারাজে।
দারাজ Affiliate কি করে কাজ করে?আপনার লিংক থেকে কোন কিছু ক্রয় করলে আপনি ১০% মতো একটা কমিশন পাবেন।দারাজ Affiliate মূলত কমিশন বেজ কাজ করে। আপনি দরাজে যত সেল এনে দিতে পারবেন আপনার কমিশন টা ততই বাড়তে থাকবে।
মনে করুন আপনার বন্ধুর এক জোড়া জুতা লাগবে তাও আবার বাটা থেকে।দারাজে বাটার শপ আছে। ওই শপ থেকে আপনার বন্ধুর জন্য একজোড়া জুতা অর্ডার করে দিতে পারেন।জুতার অর্ডার করার পর সেটা ডেলিভারি হওয়ার পর আপনি একটা কমিশন পাবেন। সেটা হলো আপনার আয়।
৫০ হাজার টাকা আয় করতে কতদিন সময় লাগবে?
দেখুন এটা নির্ভর করে আপনার ওপর।আপনি কি রকম পরিশর্ম করবেন।
আমরা অলস বেশি। কম পরিশর্ম টাকা আয় করতে চাই বেশি।পরিশর্ম ছাড়া কোন আয় করা সম্ভব না।নতুন অবস্থায় আপনি তেমন সুবিধা করতে পারবেন না।
আপনার স্কিল মুজবত হলে। আপনি প্রথম সপ্তাহ থেকে আয় শুরু করতে পারেন।
- টিকটক মার্কেটিং শিখুন,
- ফেসবুক মার্কেটিং শিখুন,
- দেখুন ইনকাম কত হয়।
মার্কেটিং শিখতে মাস মতো সময় দিন এবং নুতুন অবস্থায় ইনকাম করতে ১ মাস সময় লাগবে।আপনি ৩ মাস সময় নিয়ে কাজে নেমে পড়ুন দেখবেন ইনকাম হবে ১০০%
শেখারা মতো শিখতে হবে, করার মতো কাজ করতে হবে তাহলে আয় হবে।যদি মাঝেমধ্যে কাজ করেন তাহলে আপনার পক্ষে আয় করা সম্ভব হবে না।
আরও পড়তে পারেন:
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
ফিন্যান্স কাকে বলে ? ফিন্যান্স বলতে কি বুঝায়
আমরা ১৫ হাজার টাকা ইনকাম এর জন্য ২০ বছর যাবত পড়াশোনা করে থাকি।৩ মাসে কষ্ট করে ভালো একটা কাজ করার মতো আমাদের সময় থাকে না।
কি আজব একটা বিষয়।
কতদিন সময় লাগতেছে এটা খেয়াল না করে। কাজে নেমে পড়ুন। কাজ করুন। দেখবেন আয় হবে এমনিতে।স্কিল শিখতে কষ্ট হতে পারে তবে আয় করতে কষ্ট হবে না তেমন।
অনলাইনে ৫০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব?
হ্যা! সম্ভব। সব টাকা কিন্ত অনলাইনে।
আগে অনলাইন ছিলো না। বর্তমান সময়ে পুরো দুনিয়া আমাদের হাতের মধ্যে। তাহলে আয় হবে না কেন।
যদি অনলাইনে আয় করতে চান তাহলে আপনার থেকে। ডলার আয় করতে হবে। ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট থেকে।ডলার আয় করলে দেশের রেমিটেন্স বাড়বে। আমাদের দেশে ডলারের সংকট বেশি।
আপনি ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট থেকে আয় করতে পারলে আপনার অভ্যন্তরীণ সমস্যা যেমন সমাধান হবে ঠিক তেমনি দেশের জন্য।একটা মঙ্গল নিয়ে আসবে।
নিছে দেওয়া হলো অনলাইন থেকে আয় করার কিছু উপায়:
#ফ্রিল্যান্সিং: বর্তমান ১০ লাখের উপর ফ্রিল্যান্স আছে যারা বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস থেকে প্রতিবছর ১০০ কোটি ডলারে আয় করতে সক্ষম হচ্ছে।
একটু ভেবে দেখুন আপনার অর্জিত আয় বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস থেকে। নিজের ও মঙ্গল দেশের ও মঙ্গল।
ফ্রিল্যান্সার কারা: মুক্তো পেশার নাম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার। আপনি মুক্তো ভাবে কোন রিমোট কাজ করে থাকলে আপনাকে ফ্রিল্যান্স বলে গণ্য করা হবে।
সেটা টাকা কিংবা ডলার বা রিয়াল ও হোক না কেন এটা রিমোট কাজের আওতাই আসবে।ফ্রিল্যান্স এর কিছু ক্যাটাগরি হলো
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- প্রোগ্রামিং
- কন্টেন্ট রাইটিং ইত্যাদি।
আরও অনেক আছে এখানে কয়েকটি উল্লেখ করা হয়েছে। আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ খুঁজে নিন। এই ওয়েবসাইট থেকে।
- Upwork
- PeoplePerHour
- freelancer
- Facebook Marketplace
fiverr ও আছে তবে আমরা এটা নিয়ে আলোচনা করবো না কারণ এটা হলো Israel এর একটা মার্কেটপ্লেস। তাই আমরা ফাইবার নিয়ে কথা বলবো না।
ওপরে ৪ টি যে গুলো আলোচনা করেছি ওই ওয়েবসাইট আপনি কাজ খুঁজে আপনার মন মতো কাজ করতে পারবেন।
কাজ করার আগে আপনার প্রয়োজন। একটা পোর্টফলিও যা আপনাকে কাজ দিতে সহায়তা করবে।কাজ যেমনই হোক না কেন। কাজ পেতে বড় ভূমিকা রাখে পোর্টফলিও।
আপনি জব করতে গেলে আপনাকে সিবিতে রেফারেন্স এবং কাজের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করতে হয়। এটাকে ফ্রিল্যান্সিং এর ভাষায় পোর্টফলিও বলে।
পোর্টফলিও ভালো হলে কাজ পেতে আপনাকে সহায়তা করবে।
#ডিজিটাল মার্কেটিং : ডিজিটাল যুগে এসে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।
আমরা ডিজিটাল যুগে বসাবাস করি। অনলাইন বিজনেস হলো ডিজিটালে। আমরা ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেখে থাকি এটা হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটা অংশ।
ইউটিউব এবং গুগলকে ব্যবহার করে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারি।বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস কাজ ও করতে পারি সাহজে।আপনার চাহিদামত কাজ খুঁজে নিয়ে কাজে বিড করে কাজ করতে পারি।
#কনটেন্ট তৈরি : আপনি আমার যে পোস্ট দেখতেছেম এটাও একটা কনটেন্ট। এটাকে বলা হয় ব্লগ কনটেন্ট।
কনটেন্ট এর বিভিন্ন ফর্মেট আছে।যেমন অডিও,ভিডিও, ছবি, লেখা ইত্যাদি।
ইউটিউব থেকেও আপনি আয় করতে পারবেন আপনার ভিডিও কনটেন্ট এর মাধ্যামে। ইউটিউব আমরা যা দেখি সেটা মূলত ভিডিও কনটেন্ট।আপনি চাইলে আজই ইউটিউব ভিডিও কনটেন্ট তৈরী করে আয় শুরু করতে পারেন।
শুধু ইউটিউব না। নিজের ব্যাক্তিগত ব্লগ শুরু করে ও লেখালেখি এর মাধ্যামে আয় করতে পারবেন। অথবা ফ্রিল্যান্স ওয়েবসাইট কনটেন্ট রাইটার হিসাবে ও কাজ শুরু করতে পারবেন।
গুগল নিজেও বলে কনটেন্ট তৈরী করতে সময় লাগে তবে এই কনটেন্ট থেকে আয় করতে সময় লাগে না।
#ই-কমার্স: আমাদের ই-কমার্সের মার্কেটপ্লেস অনেক বড় হয়ে গেছে। আপনি ভেবে দেখুন তো অনলাইনে আমরা কিছুনা কিছু ক্রয় করেছি। সামনে দেখবেন আমাদের ই-কমার্সের বাজার অনেক বড় হয়ে যাবে।
মানুষ প্রতিনিয়ত অনলাইনে কেনালাটা করার জন্য পাগল হবে।দারাজ হলো তেমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে আপনি একটা স্টোর তৈরি করে আপনার পণ্য সেল করতে পারবেন।
মনে করুন আপনি মুধুর ব্যবসা করবেন বা কাপড়ের ব্যবসা করবে। আপনি দারাজের মাধ্যামে এগুলো বিক্রি করে আয় করতে পারবেন।
দারাজে পণ্য সেল করার পাশাপশা আপনি নিজেও আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। আপনাকে যা শেয়ার করেছি এগুলো আপনি প্রয়োগ করলে আপনি প্রতিমাাসে আপনার ম্যাজিক ফিগারে পৌঁছে যাবেন।
অফলাইনে ৫০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব
হ্যা সম্ভব। আপনি যদি জব করেন তাহলে আপনাকে ২০-৩০ হাজারের মধ্যে সীমাবদ্ধতা থাকতে হবে। তবে আপনি যদি একটা ফাস্ট ফুডের দোকান দেন তাহলে আপনার আয় ৫০ হাজারের আশপাশ হতে পারে।
ঢাকা শহরে ফাস্ট ফুড বা কাপড়ের দোকানের চাহিদা বিপুল পরিমাণ।এছাড়া ও আপনার যদি গাড়ি থাকে তাহলে সেটা নিজে রাইড করে একটা আয় করতে পারবেন।
অথবা রাইড শেয়ারের মাধ্যামে ও আপনি প্রতিদিন ১৫০০-১৮০০ টাকা আয় করতে পারবেন। এটার মাধ্যামে আপনি প্রতিমাসে ৫০ হাজার প্লাস আয় করতে পারবেন।
চাকরি করলে সেটা সীমাবদ্ধ থাকে একটা আয়ে। তবে আপনি বিজনেস করলে সেটার কোন সীমাবদ্ধতা থাকে না।
গ্রাম থেকে কম টাকায় মুরগি কিনে এনেও ঢাকা শহরে আপনি বিক্রি করে ছোট একটা বিজনেস শুরু করতে পারবেন।
এই আয় আপনাকে অনেক এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আয় বাড়তে থাকলে আপনার বিজনেসটা বড় আকারে পরিসর করতে পারবেন।
অফলাইনে Vs অনলাইনে কোনটাতে আয় করা সহজ
অফলাইনে বা অনলাইনে আয় কিন্তু সব জায়গায় আয় করা সম্ভব। আপনার উপর নির্ভর করে আপনি কোনটাতে সফল হন।
অফলাইনে | অনলাইনে |
অফলাইনে আয়ে সীমাবদ্ধতা আছে। | তবে অনলাইনে আয়ের কোন সীমাবদ্ধতা নেই। |
অফলাইনে আয় মানে বাহিরে গিয়ে কাজ করতে হবে। | অনলাইনে ঘরে বসেও আপনি আয় করতে পারবেন |
অনলাইনে আয় আপনি ডলারে আকারে দেখতে পারবেন। | অফলাইনে আপনাকে টাকা আয় করতে হবে। |
সেটা অফলাইনের ক্ষেত্রে হয় না। | অনলাইনে আয়ের মাধ্যামে দেশের অর্থনীতিতে একটা রিমিটেন্স যুক্ত হয়। |
অফলাইনে দিনের সময় কাজ করা যায়। | অনলাইনে আয় বেশি হলেও কিছু সমস্যা রয়েছে। অনলাইনে ক্লাইন্ট বাহিরে কান্ট্রিতে হওয়া রাত জেগে কাজ করতে হয়। |
অফলাইনে অফিস টাইমে বা নিদিষ্ট সময় নিয়ে কাজ করতে হয়। | অনলাইনে কাজের কোন সীমাবদ্ধতা নেই যখন মন চাই তখন করা যায়। |
FaQ
ঘরে বসে বাংলাদেশ থেকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করা সম্ভব ?
হ্যা সম্ভব। বাললাদেশ থেকেও প্রতিমাসে আয় করা সম্ভব। অনলাইন আমাদের জন্য আশিবার্দ হয়ে ওঠেছে। অনলাইনে আয় করা যায়, নিজের বুদ্ধিমাত্রাকে কাজে লাগিয়ে এই আয়টা সম্ভব হয়েছে।
একমাসে কি ৫০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব
হ্যা সম্ভব। এই আর্টিকেলে আপনাকে দেখানো হয়েছে কি করে আপনি প্রতিমাসে ৫০ হজার টাকা আয় করতে পারবেন। আয় করার দায়িত্ব আপনার। রাস্তা দেখানোর দায়িত্ব আমাদের।
ইনভেস্ট ছাড়া ৫০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব
ইনভেস্ট তো করতে হবে।ইনভেস্ট নিজের উপর করতে হবে। নিজের স্কিল মুজবত হলে আপনাকে আর কোথাও ইনভেস্ট করতে হবে না। আপনি নিজেও জেনে যাবেন ইনভেস্ট কোথায় করতে হবে।
নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারবেন অনলাইনে।আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কে বেচে নিন।ইনভেস্ট এর জন্য আপনার পারিবারিক শিক্ষাগতকে বেচে নিন।
আরও পড়তে পারেন:
প্যাসিভ ইনকাম: কিভাবে Passive Income শুরু করা যায় ( Case Study )
৭ টি উপায়ে ২০২৪ সালে একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করুন: সঠিক উপায়ে!
ব্লগিং কিভাবে শুরু করবেন | ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়